জনবল নেবে ওয়ালটন গ্রুপ

Walton

ওয়ালটন গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডে জনবল নিয়োগ করা হবে। আগ্রহীরা আগামী ২০ অক্টোবর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

প্রতিষ্ঠানের নাম: ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডে

পদের নাম: ইঞ্জিনিয়ার
পদ সংখ্যা: ০১ জন
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি
অভিজ্ঞতা: ৮ বছর।

আবেদন পাঠানোর ঠিকানা: নির্বাহী পরিচালক, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগ, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, ১০ দিলকুশা বা/এ, ঢাকা-১০০০।

আবেদনের শেষ সময়: ২০ অক্টোবর ২০১৫

Facebook

চাকরীর খবর: ডোমেইন স্পেশালিস্ট নেবে ইউএনডিপি

undp

ইউনাইটেড ন্যাশন্স ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (ইউএনডিপি) বাংলাদেশ শাখার জন্য জনবল নিয়োগ করা হবে। আগ্রহীরা আগামী ১৮ অক্টোবর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

প্রতিষ্ঠানের নাম: ইউনাইটেড ন্যাশন্স ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম (ইউএনডিপি)
শাখা: বাংলাদেশ

কর্মসূচি: অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন ফেজ ২ প্রজেক্ট
পদের নাম: ডোমেইন স্পেশালিস্ট

যেভাবে আবেদন করবেন: প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট www.bd.undp.org/jobs এ গিয়ে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ সময়: ১৮ অক্টোবর ২০১৫

Facebook

অস্ট্রেলিয়ার না আসার নেপথ্যে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত দুই তরুণী

জঙ্গি হামলা আশঙ্কা ইস্যুতে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট টিমের বাংলাদেশে না আসার নেপথ্যে ‘অনুঘটক’ হিসেবে লন্ডনপ্রবাসী বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত দুই তরুণীকে শনাক্ত করেছে বাংলাদেশের একটি গোয়েন্দা সংস্থা। রুমানা হাশেম ও অজান্তা দেব রায় নামে ওই দুই তরুণী লন্ডনে বসে টুইটারে বাংলাদেশের ২১ জন মুক্তমনা ব্লগার, অ্যাক্টিভিস্ট ও লেখকের হিটলিস্ট প্রকাশ করেন। এরই সূত্র ধরে বিশ্বের কয়েকটি প্রভাবশালী গণমাধ্যমে বাংলাদেশে জঙ্গি হামলার আশঙ্কার বিষয়ে ধারাবাহিক সংবাদ প্রকাশ করে। ওই সংবাদগুলো গুরুত্বসহকারে বিবেচনায় নিয়ে অস্ট্রেলিয়া সরকার নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে বাংলাদেশে ক্রিকেট টিম না পাঠানোর সিদ্ধান্তনেয়। আর এ সিদ্ধান্তগ্রহণের আগে দেশটি বন্ধুভাবাপন্ন কয়েকটি প্রভাবশালী রাষ্ট্রের সঙ্গে শলাপরামর্শও করে বলে গোয়েন্দা সূত্র জানায়।

jjjjjjjjjjjjj

এদিকে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট টিম বাংলাদেশে না আসায় ভাবমূর্তির দিক মাথায় রেখে বাংলাদেশের একটি গোয়েন্দা সংস্থা এ বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে। তদন্তে— প্রাথমিকভাবে ওই গোয়েন্দা সংস্থার বদ্ধমূল ধারণা, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত দুই লন্ডনী তরুণীর একটি টুইট বার্তার কারণেই জঙ্গি হামলার আশঙ্কার বিষয়টি আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ পায়। এর ফলে অস্ট্রেলিয়া দল নিরাপত্তা ইস্যুতে পিছু হটে। এ সংক্রান্তএকটি গোপন প্রতিবেদন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়েও পাঠানো হয়েছে।

গোয়েন্দারা রুমানা হাশেম ও অজন্তাদেব রায়ের গ্রামের বাড়িসহ তাদের খোঁজখবর নিচ্ছে। এ ছাড়া গোয়েন্দাদের পক্ষ থেকে একটি উচ্চপর্যায়ের দল শিগগির লন্ডনে যাবে। সে দেশের আইনশৃক্সখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তায় দুই তরুণীর কাছে ২১ জনের হিটলিস্টের সূত্র সম্পর্কে জানতে চাইবেন গোয়েন্দারা। রুমানার টুইট পেজে নিজেকে বর্ণবাদবিরোধী অ্যাক্টিভিস্ট-সমাজবিজ্ঞানী উল্লেখ করেছেন। তবে গোয়েন্দারা নিশ্চিত হয়েছেন,  ওই দুই তরুণী ব্লগসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মুক্তমনের লেখালেখি করেন। কোনো বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে তাদের যোগাযোগ আছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা সূত্র জানায়, গত ৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সময় সকাল ৯টা ৪৭ মিনিটে রুমানা টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে ছবি সংবলিত একটি টুইট করেন। টুইটে ছবির ক্যাপশনে বলা হয়, রুমানা হাশেম তার এক বন্ধুর কাছ থেকে একটি হিটলিস্ট পেয়েছেন। আনসারুল্লাহ বাংলাটিমের হিটলিস্টে নাম ও বর্তমান অবস্থানের ঠিকানায় রয়েছেন প্রখ্যাত লেখক ও কলামনিস্ট আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী (লন্ডন), দাউদ হায়দার (জার্মানি), তসলিমা নাসরিন (ভারত), নিহত ব্লগার অভিজিতের স্ত্রী বন্যা আহমেদ (আমেরিকা), আসিফ মহিউদ্দিন (জার্মানি), অনন্য আজাদ (জার্মানি), ওমর ফারুক লুকস (জার্মানি), ফারজানা কবির খান (জার্মানি), ছদ্মনামধারী ‘নাস্তিকের ধর্মকথা’ (জার্মানি), সুব্রত শুভ (জার্মানি), ফড়িং ক্যামেলিয়া (জার্মানি), কামরুল হাসান (লন্ডন), সুশান্তদাশগুপ্ত (লন্ডন), আরিফুর রহমান (লন্ডন), অজন্তা দেব রায় (লন্ডন), মনির হোসেন (বার্মিংহাম), শান্তনু আদিব (লন্ডন), নিঝুম মজুমদার (লন্ডন), রুমানা হাশেম (লন্ডন), রায়হান আবির (কানাডা) ও নির্ঝর মজুমদার (সুইডেন)।

সূত্র জানায়, রুমানার ওই টুইটের কিছুক্ষণ পর অজন্তা দেব রায় পোস্টের নিচে মন্তব্য করেন। ‘আমি বিষয়টি পুলিশকে জানিয়েছি।’ পুলিশের ধারণা, অজন্তা লন্ডন পুলিশকে এ ধরনের তথ্য জানান। আর রুমানাকে ২১ জনের হিটলিস্টের তালিকাও অজন্তা সরবরাহ করেন। এ জন্য রুমানার পাশাপাশি গোয়েন্দারা অজন্তাকে সন্দেহের তালিকায় রেখেছেন।

রুমানার টুইটার পেজে দেখা যায়, ওই বার্তা টুইট করার দুদিন পর, অর্থাৎ ৫ সেপ্টেম্বর, ‘জাতিসংঘ এনজিও কমিটি অন ফ্রিডম অব রিলিজন অর বিলিফ’-এর প্রেসিডেন্ট মিকায়েল ডি ডোরা (গরপযধবষ উব উড়ৎধ) একই টুইটে মন্তব্য করেন। তবে মিকায়েল তার মন্তব্যে রুমানার কাছে হিটলিস্টের তথ্যসূত্র জানতে চান। জবাবে পরদিন ৬ সেপ্টেম্বর রুমানা একই পোস্টের নিচে সূত্র হিসেবে বাংলাদেশ সরকার ও পুলিশের কথা উল্লেখ করেন। তবে বাংলাদেশ সরকার ও পুলিশ এ ধরনের কোনো হিটলিস্টের কথা স্বীকার করেনি।

এদিকে রুমানার টুইটে অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী তোলপাড় শুরু হয়। টুইট ঝড়ের ২০ দিন পর বাংলাদেশে জঙ্গি সংগঠন আনসারউল্লাহ বাংলা টিম (এবিটি) কর্তৃক ব্লগার, অ্যাক্টিভিস্ট ও লেখকদের হিটলিস্ট প্রকাশ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে লন্ডনের প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান। প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশি একটি ইসলামিক জঙ্গি সংগঠন অসাম্প্রদায়িক ব্লগার, লেখক ও সারা বিশ্বে বসবাসকারী অ্যাক্টিভিস্টদের তালিকা তৈরি করেছে, যাদের হত্যা করা হবে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ‘ইসলামী জঙ্গিদের এই তালিকা সহিংসতা আকারে রূপ নিলে তা দক্ষিণ এশিয়ায় অস্থিরতা বাড়ানোসহ আন্তর্জাতিকভাবে বিস্তারলাভ করতে পারে।’ এতে বলা হয়, হিটলিস্টে থাকা লন্ডনভিত্তিক টার্গেটকৃত ব্লগারদের মধ্যে ৭ জন জার্মানি, ২ জন যুক্তরাষ্ট্র, ১ জন কানাডা এবং ১ জন সুইডেন আছেন। আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সদস্যরা গত ১৮ মাসে সিরিজ হত্যা করে আসছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

গার্ডিয়ানের একদিন পর অন্য একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আরেক প্রভাবশালী গণমাধ্যম সিএনএন। সিএনএন টেলিভিশন ও অনলাইনে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘এক্সট্রিমিস্ট ইন বাংলাদেশ পাবলিশ গ্লোবাল হিটলিস্ট অব ব্লগারস অ্যান্ড রাইটার্স’। প্রতিবেদনে হিটলিস্টে থাকা ব্যক্তিদের তালিকা প্রকাশ না করলেও এতে বলা হয়, যারা হুমকির মধ্যে রয়েছেন তারা যুক্তরাজ্য, জার্মানি ও যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন। এতে হামলা করতে প্রস্তুত জঙ্গি সংগঠন হিসেবে বাংলাদেশের আনসারউল্লাহ বাংলা
টিমকে দায়ী করা হয়।

গার্ডিয়ান ও সিএনএনে সংবাদ প্রকাশ হওয়ার একদিনের মাথায় রুমানা হাশেমের প্রকাশ করা হিটলিস্টে থাকা ২১ জনের হুবহু নাম ও তাদের অবস্থানের ঠিকানা সংবলিত অন্য একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে ভারতের ইন্ডিয়া টিভি। ইন্ডিয়া টিভির অনলাইনে বলা হয়, বাংলাদেশের জিহাদি গ্রুপ আনসারউল্লাহ বাংলা টিম ব্লগারদের গ্লোবাল হিটলিস্ট প্রকাশ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে তসলিমা নাসরিনের নামও।

ইন্ডিয়া টিভিতে বলা হয়, ইসলামের শত্রু, মাদ্রাসা শিক্ষার বিরোধিতাকারী, নাস্তিক্যবাদ, ইসলাম ধর্মত্যাগী, শাহবাগী ব্লগার, ভারতের পক্ষ নিয়ে অভিনয়সহ নানা কারণে হিটলিস্টে থাকা এই ২১ জনকে আনসারুল্লাহ বাংলা টিম টার্গেট করেছে।

গোয়েন্দা সূত্র আরও জানায়, রুমানা হাশেম, অজন্তা দেব রায় এবং বৈশ্বিক মিডিয়ায় ২১ জনের হিটলিস্ট প্রকাশ করা হলেও আনসারুল্লাহ বাংলা টিম একে মিথ্যা বলে আসছে। গত ৩০ সেপ্টেম্বর আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের নিজস্ব ওয়েবপেজের দাবিদার ‘জিহাদোলজি’তে ২১ জনের হিটলিস্টকে মিথ্যা বলে ঘোষণা করে বলা হয়, আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের নামে প্রকাশিত তথাকথিত ‘বৈশ্বিক হিটলিস্ট’ এর সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই। এসব কারণে গোয়েন্দারা প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হয়েছেন, রুমানা ও অজন্তার টুইট এবং লন্ডনী গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে মিথ্যা হিটলিস্ট নিয়ে কথা বলার পর তা বিশ্বমিডিয়ায় চলে আসে। যে কারণে বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উৎপাত আছে মনে করে নিজেদের ক্রিকেট টিমকে নিরাপত্তা ইস্যুতে বাংলাদেশ সফরে না পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় অস্ট্রেলিয়া।

সেপ্টেম্বরে রেমিটেন্স বেড়েছে

Bank

চলতি অর্থবছরের সেপ্টেম্বরে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের প্রবাহ বেড়েছে। এ মাসে প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ১৩৪ কোটি ৬২ লাখ ডলার, যা আগস্টের চেয়ে ১৫ কোটি ১২ লাখ ডলার বা সাড়ে ১২ শতাংশ বেশি। আর গত অর্থবছরের সেপ্টেম্বরের চেয়ে ২০ লাখ ডলার বেশি। তবে চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (প্রথম প্রান্তিক) এই তিন মাসের হিসাবে রেমিট্যান্স কমেছে ১১ কোটি ডলার বা ২ দশমিক ৮০ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানান, প্রতি বছর ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা কেন্দ্র করে প্রবাসীরা তাদের পরিবার ও নিকটাত্মীয়ের কাছে বাড়তি অর্থ পাঠান। এবারও এর ব্যতিক্রম হয়নি। তাছাড়া বিভিন্ন দেশে জনশক্তি রপ্তানি বৃদ্ধি ও বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রেরণ উৎসাহিত হওয়ায়ও প্রবাসীদের রেমিট্যান্স পাঠানো বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায়, ঈদুল ফিতরের আগে জুন-জুলাইয়ে প্রবাসীরা দেশে বেশি পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। জুনে আসে ১৪৩ কোটি ৯৩ লাখ এবং জুলাইয়ে ১৩৮ কোটি ৯৫ লাখ ডলার। কিন্তু ঈদ-পরবর্তী মাস আগস্টে রেমিট্যান্স কমে যায়। ওই মাসে রেমিট্যান্স আসে মাত্র ১১৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার। গেল অর্থবছরেও ঈদুল ফিতরের আগের মাস জুলাইয়ে রেমিট্যান্সপ্রবাহ রেকর্ড গড়েছিল। ওই মাসে ১৪৯ কোটি ২৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স আসে, যা একক মাস হিসাবে বাংলাদেশের ইতিহাসে এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ। কিন্তু এর পরের মাস আগস্টে রেমিট্যান্স এসেছিল মাত্র ১১৭ কোটি ৪৩ লাখ ডলার। আবার ঈদুল আজহার কারণে সেপ্টেম্বরে রেমিট্যান্সপ্রবাহ বেড়ে যায়। ওই মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৩৪ কোটি ৪২ লাখ ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যš— প্রবাসীরা দেশে মোট রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ৩৯৩ কোটি ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ১১ কোটি ডলার কম। গত অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ৪০১ কোটি ১১ লাখ ডলার। এদিকে সেপ্টেম্বরে বেসরকারি ৩৯ ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৯১ কোটি ৬৬ লাখ ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রায়ত্ত চার ব্যাংকের মাধ্যমে ৩৯ কোটি ৯৩ লাখ, বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ১ কোটি ৪৯ লাখ এবং বিদেশি ৯ ব্যাংকের মাধ্যমে ১ কোটি ৫৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। বরাবরের মতো সেপ্টেম্বরে সবচেয়ে বেশি ৩৩ কোটি ৯৬ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের মাধ্যমে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২০১৪-১৫ অর্থবছরে প্রথমবার প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স দেড় হাজার কোটি ডলারের ঘর অতিক্রম করে। গেল অর্থবছরে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৫৩০ কোটি ৯৩ লাখ ডলার, যা ২০১৩-১৪ অর্থবছরের চেয়ে ৭ দশমিক ৬০ শতাংশ বেশি।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় আরও দেখা যায়, ২০০৯-১০ অর্থবছরে প্রথমবার প্রবাসী আয় ১ হাজার কোটি ডলারের ঘর অতিক্রম করে। ২০১০-১১ অর্থবছরে ১ হাজার ১০০ কোটি, ২০১১-১২ অর্থবছরে ১ হাজার ২০০ কোটি ও ২০১২-১৩ অর্থবছরে ১ হাজার ৪০০ কোটি ডলারের ঘর অতিক্রম করে। তবে এক যুগেরও বেশি সময় পর ২০১৩-১৪ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ে ছন্দপতন ঘটে। ওই অর্থবছরে প্রবাসী আয় আসে ১ হাজার ৪২২ কোটি ৮৩ লাখ ডলার, যা ২০১২-১৩ অর্থবছরের চেয়ে ২৩ কোটি ২৪ লাখ ডলার বা ১ দশমিক ৬০ শতাংশ কম।

জিভের রং দেখে চিনে নিন স্বাস্থ্য সমস্যা

female-doctor-checking-out-tongue

ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তাররা প্রায়ই আমাদেরকে জিভের রং দেখেন । জিভ বের করে দেখাতে বললে বেশ বিব্রতবোধ করেন অনেকেই। ভাবেন, জিভের সাথে আবার শরীরের কি সম্পর্ক! অদ্ভুত হলেও সত্যি যে জিভের সাথেও আছে শারীরিক নানান সমস্যার সম্পর্ক। জিভের রং কিংবা অবস্থা দেখেই ধারণা করা যায় নানান রকম শারীরিক সমস্যা সম্পর্কে। জেনে নিন জিভ দেখে স্বাস্থ্য সমস্যা জানার উপায় সম্পর্কে।

ফ্যাকাসে গোলাপি জিভ

আপনার জিভ যদি ফ্যাকাসে হয় তাহলে আপনার রক্তশূন্যতা থাকার সম্ভাবনা আছে। শরীরে রক্ত কম থাকলে সাধারণত জিভের রং ফ্যাকাশে দেখায়। তাই আপনার জিভ যদি ফ্যাকাশে গোলাপি মনে হয় তাহলে রক্তশূন্যতা আছে কিনা সেটা পরীক্ষা করিয়ে নিন।

সাদাটে জিভ

আপনার জিভ যদি সাদাটে বর্ণ ধারণ করে থাকে এবং জিভের উপরে সাদা রুক্ষ আবরণ থাকে যা পরিষ্কার করলেও যেতে চায় না তাহলে আপনার শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দিয়েছে। পানির অভাবে সাধারণত জিভ সাদাটে হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে বেশি করে পানি খেলে এই সাদাটে ভাব ধীরে ধীরে দূর হয়ে যায়।

লালচে দানাদার জিভ

আপনার জিভ যদি লালচে অথবা গাঢ় গোলাপি বর্ণ ধারণ করে এবং জিভে স্ট্রবেরির দানার মতো ছোট ছোট দানা অনুভব করেন তাহলে দুধরনের শারীরিক সমস্যা থাকতে পারে আপনার। জ্বরের কারণে জীভ লাল এবং দানাদার হয়ে যায় অনেক সময়। আবার ফলিক এসিড ও ভিটামিন বি ১২ এর অভাবেই জিভ এমন লালচে দানাদার হতে পারে।

খয়েরী দাগ

জিভের একটি স্থানে বেশ গাঢ় খয়েরী দাগ দেখা দিলে জরুরী ভিত্তিতে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। কারণ এধরনের দাগ হতে পারে ক্যান্সারের লক্ষণ।

জিভের জড়তা

জিভে যদি জড়তা অনুভভ করেন কিংবা জিভ অবশ মনে হয় তাহলে সেটা মস্তিষ্কের কোনো সমস্যার কারণে হতে পারে। স্ট্রোক, নার্ভের কোনো সমস্যার কারণে এধরণের অনুভুতি হতে পারে আপনার।

মেয়েদের দাড়ি-গোঁফ !! হার্সুটিজম

Woman

মাথাভর্তি চুল নারী-পুরুষ উভয়ের ব্যক্তিত্ব ও শোভা বাড়ায়, আর দাড়ি-গোঁফ পুরুষালি বৈশিষ্ট্য হলেও কখনও কখনও এটা নারীদের জন্য একটা বিব্রতকর সমস্যা হয়ে দেখা দেয়। চিকিৎসাশাস্ত্রে এ পরিস্থিতিকে হার্সুটিজম (Hirsutism) বলে,
যাতে মেয়েদের ঠোঁটের উপরি ভাগে, গালে, চিবুকে, বুকে, স্তনে, তলপেটে, নিতম্বে অথবা কুঁচকিতে শক্ত-কালো চুল (terminal hair) গজায়। এ রোগে বাড়তি চুলের পাশাপাশি মাথায় টাক, পুরুষালি পেশি গঠন, গভীর কণ্ঠস্বর, ব্রণ, মাসিক বন্ধ, স্থূলতা, বন্ধ্যত্ব, ডায়াবেটিস ইত্যাদি থাকতে পারে।
কারণ :
কিছু কিছু জাতিগোষ্ঠীতে স্বাভাবিকভাবেই নারীদের দাড়ি-গোঁফের মতো পুরুষালি চুল থাকে। যেমন_ দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া, পূর্ব ইউরোপ এবং দক্ষিণ ইউরোপের কিছু অঞ্চল, অন্যদিকে এশিয়ান এবং ভারতীয়দের শরীরের এসব স্থানে চুল কম গজায়। তবে ৪.৭% ক্ষেত্রে কোন বিশেষ কারণ ছাড়াই হার্সুটিজম হতে পারে। হার্সুটিজম সাধারণত মেয়েদের শরীরে ডিম্বাশয় (ovary) বা এড্রেনাল (adrenal) গ্রন্থি থেকে অতিরিক্ত এন্ড্রোজেন হরমোন (যেসব হরমোন পুরুষালি বৈশিষ্ট্যের জন্য দায়ী) নিঃসরণের কারণে হয়ে থাকে। ৭০-৮০% ক্ষেত্রে হার্সুটিজম আক্রান্ত নারীদের রক্তে এন্ড্রোজেন হরমোন বেশি থাকে এবং বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ডিম্বাশয়ই এ অতিরিক্ত এন্ড্রোজেনের উৎস। ডিম্বাশয়ের কিছু রোগ, যেমন- পলিসিস্টিক ওভারী সিন্ড্রোম, হাইপার ইন্সুলিনিজমিক হাইপার এন্ড্রোজেনিজম উইথ এন অভুলশন, ওভারি বা এড্রেনাল গ্রন্থির কিছু টিউমার বা ক্যান্সারের কারণেও এন্ড্রোজেন হরমোন নিঃসরণ বেড়ে হার্সুটিজম হয়। এড্রেনাল গ্রন্থির রোগের মধ্যে কঞ্জেনিটাল এড্রেনাল হাইপারপ্লাসিয়া, এড্রেনাল এডেনোমা, কার্সিনোমা ইত্যাদি। এছাড়া পিটিউইটরি গ্রন্থির রোগ যেমন- কুশিং ডিজিজ, এক্রোমেগালি ইত্যাদি। কিছু ওষুধ গ্রহণের ফলেও এমন সমস্যা হতে পারে, যেমন- মিনক্সিডিল, কর্টিকোস্টেরয়েড, ফিনাইটইন,ডায়াজক্সাইড ইত্যাদি। শরীরে অতিরিক্ত চুলের অন্য একটি কারণ হচ্ছে হাইপারট্রাইকোসিস (Hypertrichosis), যাতে এন্ড্রোজেনের প্রভাববিহীন দাড়ি-গোঁফ ছাড়াও সব শরীরেই পাতলা চুল বা লোম (vellus hair) গজায়। এটা কিছু রোগের কারণে হয়, যেমন- জন্মগত কিছু রোগ, পরফাইরিয়া, হাইপোথাইরয়েডিজম, এপিডার্মোলাইসিস বুলোসা, ডার্মাটোমাইয়োসাইটিস, পুষ্টিহীনতা ইত্যাদি। হার্সুটিজম রোগের সঠিক কারণ নির্ণয়ের জন্য এর ইতিহাস এবং শারীরিক পরীক্ষা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেসব ক্ষেত্রে হার্সুটিজম স্থির থাকে অর্থাৎ নতুন করে দাড়ি-গোঁফ গজায় না সেক্ষেত্রে কোন প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষার দরকার নেই। যাদের হার্সুটিজমের সঙ্গে পুরুষালি লক্ষণ (Virilization) থাকে এবং তা দ্রুত বাড়তে থাকে সেক্ষেত্রে হার্সুটিজমের কারণ টিউমার বা ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
এ সমস্যার জন্য হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা চমৎকার রেজাল্ট পাওয়া যায়।

নিজেই করুণ একটি ভিন্নধর্মী পার্টি খোঁপা (ভিডিও)

Khupa

সুন্দর করে চুল বাঁধতে চাইলেই কি যেতে হবে পার্লারে? একদম নয়। বরং আপনি চাইলে নিজে বাড়িতে বসেই করে নিতে পারেন সুন্দর নজর কাড়া হেয়ার স্টাইল। হ্যাঁ, পার্টি খোঁপাও। পার্টি খোঁপা করা যতটা কঠিন মনে করা হয়, আসলে কাজটা কিন্তু মোটেও তেমন কঠিন কিছু নয়।

আজ শিখে নিন বেশ ক্যাজুয়াল একটি পার্টি খোঁপা করার পদ্ধতি। সবচাইতে দারুণ ব্যাপারটি হচ্ছে এই খোঁপা মানিয়ে যাবে যে কোন উপলক্ষে। একটা ছিমছাম জন্মদিনের পার্টিতে যেমন মানাবে, তেমনই মানিয়ে যাবে একটা জমকালো বিয়ে কিংবা হলুদের অনুষ্ঠানে। আবার বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে গেলে, কিংবা পছন্দের পুরুষের সাথে ডেট করতে গেলেও এটা হতে পারে চমৎকার একটা হেয়ারস্টাইল।

আপনি চাইলে এই খোঁপায় পড়তে পারেন সুন্দর খোঁপার কাঁটা, ফুল, পুতি ইত্যাদি অনেক কিছু।

– চলুন, ভিডিও দেখে শিখে নেই চমৎকার হেয়ার স্টাইলটি।

ইসলামের দৃষ্টিতে হস্তমৈথুনের ক্ষতিসমূহ

masturbation

ইসলামের দৃষ্টিতে হস্তমৈথুনের ক্ষতিসমূহ অনেক, এটি করা হারাম এবংকবীরা গুনাহ। শরীয়ত অনুযায়ী যারা হস্তমৈথুন করে তারা সীমালংগনকারী। শারীরিক সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা
হয়েছে। পুরুষ হস্তমৈথুন করলে প্রধান যে্সব সমস্যায় ভুগতে পারে তার মধ্যে একটি হল
[১ ] পুরুষ হস্তমৈথুন করতে থাকলে সে ধীরে ধীরে নপুংসক (Impotent) হয়ে যায়। অর্থাৎ যৌন সংগম স্থাপন করতে অক্ষম হয়ে যায় ।[২] আরেকটি সমস্যা হল অকাল বীর্যপাত। ফলে স্বামী তার স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে অক্ষম হয় । বৈবাহিক
সম্পর্ক বেশিদিন স্থায়ী হয় না ।[৩ ] অকাল বীর্যপাত হলে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যায় । তখন বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ২০মিলিয়নের কম ।। যার ফলে সন্তান জন্মদানে ব্যর্থতার দেখা দেয় । (যে বীর্য বের হয় সে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ৪২ কোটির মত ।
স্বাস্থ্যবিজ্ঞান মতে কোন পুরুষের থেকেযদি ২০ কোটির কম শুক্রাণু বের হয় তাহলে সে পুরুষ থেকে কোন সন্তান হয়না। )[৪ ] । অতিরিক্ত হস্তমৈথুন পুরুষে যৌনাঙ্গকে দুর্বল করে দেয় ।Dr.Liu বলেন –
“There is a huge change in body chemistry when one masturbates excessively”
আর শরীরের অন্যান্য যেসব ক্ষতি হয়-
১ ) Nervous system, heart, digestive system, urinary system এবং আরো অন্যান্য system ক্ষতিগ্রস্ত হয় । পুরো শরীর দুর্বল হয়ে যায় এবং শরীর রোগ – বালাইয়ের যাদুঘর হয়ে যায় ।
২ ) চোখের ক্ষতি হয় ।৩ ) স্মরণ শক্তি কমে যায় ।৪ ) মাথা ব্যথা হয় ইত্যাদি আরো অনেক সমস্যা হয় হস্তমৈথুনের কারণে।
৫ ) হস্তমৈথুনের ক্ষতিসমূহ এর ভিতর আরেকটি হল Leakage of semen। অর্থাৎ সামান্য উত্তেজনায় যৌনাঙ্গ থেকে তরল পদার্থ বের হয় । ফলে অনেক মুসলিম ভাই নামায পড়তে পারেন না ।মহান আল্লাহ্ তা’ আলার স্মরণ থেকে মুসলিমদের দূরে রাখে
হস্তমৈথুন।রসূলুল্লাহ্ ( সঃ ) বলেছেন-“যে ব্যক্তি আমাকে তার দুই চোয়ালের মধ্যবর্তীজিনিস (জিহ্বার) এবং দুইপায়ের মধ্যবর্তী জিনিস (যৌনাঙ্গের)
নিশ্চয়তা (সঠিক ব্যবহারের) দেবে আমি তার বেহেশতের নিশ্চয়তা দিব । ” –
(বুখারী ও মুসলিম)

জেনে নিন এনড্রয়েড ডিভাইস রুট করার ৭টি সুবিধা

Device

সবচেয়ে কাস্টমাইজেবল ওএসগুলোর মধ্যে অ্যান্ড্রয়েড অন্যতম। আপনি হয়ত ভাবতে পারেন আপনার ডিভাইস রুট করার কোন প্রয়োজন নেই। কিন্তু আপনি রুট করার সুবিধাগুলো জেনে অবাক হয়ে যাবেন। চলুন জেনে নিই, রুট করার কয়েকটি সুবিধা।

১. হিডেন ফিচার আনলক করুন

রুট করার মাধ্যমে আপনি অ্যান্ড্রয়েডের কিছু হিডেন ফিচার আনলক করতে পারেন। মাঝে মাঝে আপনার পছন্দের ফিচারগুলো আপনার ডিভাইসে থাকে না। রুট করার পর বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে আপনার ডিভাইসে পছন্দের ফিচার যোগ করতে পারেন। যেমন – এক্সপোসড্ ইন্সটলার।

২. ডিভাইসের স্পিড বুস্ট করুন

রুট করার মাধ্যমে আপনি আপনার ডিভাইসের স্পিড বৃদ্ধি করতে পারবেন। বিভিন্ন অ্যাপ যেমন – সেটসিপিইউ (setcpu)। এই অ্যাপটির মাধ্যমে আপনি আপনার ডিভাইসের cpu ওভারক্লক করে আপনার ডিভাইসের স্পিড বুস্ট করতে পারেন।

৩. ব্যাটারি লাইফ বুস্ট করুন

রুট করার আরেকটি সুবিধা হলো আপনি ডিভাইসের ব্যাটারি লাইফ বুস্ট করতে পারবেন। সেটসিপিইউ (setcpu) অ্যাপটি দিয়ে আপনি আপনার ডিভাইসের cpu ডাউনক্লকও করতে পারেন। এতে আপনার ডিভাইসের ব্যাটারি লাইফ বুস্ট হবে।

৪. অ্যাপের মধ্যে অ্যাড ব্লক করুন

রুট করার মাধ্যমে আপনি অ্যাপের মধ্যে অ্যাড ব্লক করতে পারেন। বিভিন্ন অ্যাপ যেমন – AdFree, Adblock Plus, Ad Away – এসব অ্যাপ আপনার ডিভাইসের অ্যাপগুলির অ্যাড ব্লক করে দিবে।

৫. ব্যাকআপ করুন

রুট করার মাধ্যমে আপনি সহজেই আপনার পুরো সিস্টেমের ব্যাকআপ নিতে পারেন। রুট ছাড়াও আপনি কিছু অ্যাপের ব্যাকআপ নিতে পারবেন। তবে রুট থাকলে আপনি পুরো সিস্টেমের ব্যাকআপ নিতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনাকে কিছু অ্যাপের সাহায্য নিতে হবে। যেমন – Titanium Backup

৬. প্রি-ইন্সটলড্ অ্যাপ মুছে ফেলুন

রুট করলে আপনি প্রি-ইন্সটলড্ অ্যাপ মুছে ফেলতে পারেন। Titanium Backup অ্যাপটি দিয়ে ব্যাকআপ করানো ছাড়াও অ্যাপটি দিয়ে আপনার ডিভাইসের প্রি-ইন্সটলড্ অ্যাপগুলি মুছে ফেলতে পারেন।

৭. কাস্টম রম ইন্সটল করুন

রুট করার পর আপনি আপনার ডিভাইসে অন্য কোনো রম(যেমন – CyanogenMod, Replicant ইত্যাদি) ইন্সটল করতে পারেন। এতে আপনার ডিভাইসে নতুন ফিচার যুক্ত হবে।

১৬ হাজার টাকায় ইন্টেলের মুঠো কম্পিউটার

intel-pc-stick copy

এবার দেশের বাজারে এলো ইন্টেলের কম্পিউটার স্টিক। পেনড্রাইভ আকৃতির এই ডিভাইসটি যেকোনো এইচডিএমআই সমর্থিত ডিসপ্লের সাথে যুক্ত করলেই কম্পিউটারে রূপ নেবে ডিসপ্লেটি। মাত্র ১৬ হাজার টাকায় কেনা যাবে ডিভাইসটি।  ইন্টেলের তৈরি মাত্র ৪ ইঞ্চি আকারের কম্পিউটার স্টিকটিতে রয়েছে ১.৮৩ গিগাহার্জ গতির কোয়াড কোড় অ্যাটম প্রসেসর, এইচডি গ্রাফিক্স, ২ গিগাবাইট র‍্যাম, ৩২ গিগাবাইট স্টোরেজ। প্রয়জনে এতে ব্যবহার করা যাবে ৬৪ গিগাবাইট পর্যন্ত মেমোরি কার্ড। এতে অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে আছে লাইসেন্সকৃত উইন্ডোজ ৮.১।  পকেট কিংবা হাতের মুঠোয় বহনযোগ্য এই কম্পিউটার স্টিকটি এইচডিএমআই পোর্টের মাধ্যমে মনিটর বা টিভির সাথে সংযুক্ত করতেই ডেস্কটপ বা ল্যাপটপের মতো প্রাণবন্ত হয়ে উঠে। ওয়াইফাই বা ব্লুটুথের মাধ্যমে সংযুক্ত হওয়া যায় ইন্টারনেট দুনিয়ায়। ইউএসবি পোর্টের মাধ্যমে অতিরিক্ত ডিভাইস সংযোগ বা ডেটা আদান প্রদান করা যায় অনায়াসেই।  কম্পিউটার স্টিকটির সাথে এক বছরের বিক্রয়োত্তর সেবা দিচ্ছে কম্পিউটার সোর্স।