পুরুষের চোখে নারীর আকর্ষণীয় দিক সমূহ !!

Woman

যে সব নারী সব সময় হাসি খুশি থাকেন তাদের প্রতি পুরুষদের আকর্ষণ সবসময়েই বেশি থাকে। বুদ্ধিমতী নারীদের পছন্দ করেন পুরুষেরা। উপস্থিত বুদ্ধি সম্পন্ন নারীদের প্রতি তারা বেশিদূর্বল। পুরুষরাও প্রশংসা শুনতে পছন্দকরেন। যে সব নারী তাদের সঙ্গীর প্রশংসা করেন তাদেরকে পুরুষরা সবসময়েই বেশি পছন্দ করেন। বড় টানা টানা চোখের মেয়েদেরকে পুরুষরা প্রথম দেখাতেই ভালোবেসে ফেলে। মিষ্টি কন্ঠের ও মিষ্টিভাষী নারীদের প্রতি পুরুষের বাড়তি ভালোলাগা থাকে সবসময়। পুরুষরা নারীসূলভ আচরণ পছন্দ করেন। যে সব নারীরা বেশ কমনীয় স্বভাবের কিন্তু ব্যক্তিত্বসম্পন্ন,তাদের প্রতি পুরুষরা আকর্ষণ বোধ করেন। পুরুষের বিষন্নতার সময় যেসব নারী সাহস জোগাতে পারেন এবং মনভালো করে দিতে পারেন তাদেরকে পুরুষরা বেশি ভালোবাসেন। যে সব নারী সব সময় ইতিবাচক চিন্তা করেন তাদের প্রতি পুরুষের ভালোলাগাটা বেশি থাকে। সংস্কৃতিমনা নারীদেরপছন্দ করেন পুরুষেরা। গান, নাচ অথবা গিটার বাজাতে জানেন এমন নারীর প্রতি পুরুষের আকর্ষণ বেশি। স্মার্ট ও নিজের প্রতি যত্নশীল নারীদের প্রতি সব পুরুষইআকর্ষণ বোধ করে থাকে। কড়া সুগন্ধি লাগায় এমন নারীদের পছন্দ করেন না পুরুষরা। একটু হাল্কা মিষ্টি সুগন্ধি ব্যবহার করে এমন নারীরাই পুরুষের পছন্দ। সৎ ও দয়ালু নারীদেরকে প্রতি বেশি আকর্ষণ বোধ করেন পুরুষরা। একটু চঞ্চল প্রকৃতির মেয়েরা পুরুষের চোখে বেশি আকর্ষনীয়। রসবোধ আছে এমন নারীর সঙ্গে পুরুষরা বেশি আনন্দ বোধ করেন। সঙ্গীর সাথে হাস্যরসপূর্ণ গাল গল্প করে সময় কাটাতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন তারা। বেশিরভাগ পুরুষেরই প্রথম পছন্দ লম্বা চুলের নারী। যে সব নারীরা ভালোবাসা প্রকাশ করতে দ্বিধা করেন না তাদেরকে পুরুষরা বেশি ভালবাসেন। ভালো রাঁধুনিদের প্রতি পুরুষের আকর্ষণ সবসময়েই বেশি থাকে।

বিশ্বের অদ্ভুত দশটি চাকরি, অবাক হবেন আপনিও

Pusher

প্রতিদিন অফিসে যাওয়া আর রুটিন অনুযয়ী কাজ শেষে আবার বাসায় ফেরা। গদবাধা এই নিয়মে চলতে চলতে আপনি হাঁপিয়ে যাচ্ছেন এবং নিজের মধ্যে এক প্রকার একঘেয়েমি চলে আসছে।

কিন্তু শুনলে অবাক হবেন পৃথিবীতে এমন অনেক চাকরি আছে যাকে আপনি চাকরি হিসেবে ভাবতেই পারবেন না৷ বিশ্বজুড়ে অনেক মানুষের বেঁচে থাকার রসদ যোগাচ্ছে এই চাকরিগুলি৷ চোখ রাখব এমনই কিছু অদ্ভুত পেশার দিকে। একঘেয়ে লাগলে আপনি ট্রাই করে দেখতে পারেন মন্দ লাগবে না।

প্রফেশনাল পুশার
ট্রেনে-বাসে চলতে গেলে এই কথাটি প্রায়ই কানে আসে ‘দাদা ধাক্কা দেবেন না’। কিন্তু আপনি কি জানেন, এই ধাক্কা দেওয়ার কাজটি কারও কারও পেশা হতে পারে। জাপান ও নিই ইয়র্ক সিটিতে রেলস্টেশনে ভিড়ের সময় প্রফেশনাল পুশাররা ধাক্কা দিয়ে ট্রেনের ভিতর লোক ঢুকাতে সাহায্য করে। আগে এটি স্টুডেন্টদের জন্য পার্টটাইম চাকরি ছিল। এখন এটি ফুল টাইম চাকরি হিসেবে অনেকেই বেছে নিচ্ছে।

ওয়াটার স্লাইড পরীক্ষক
ওয়াটার কিংডমে গিয়ে জলের মধ্যে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আনন্দ করছেন। ওয়াটার স্লাইড দিয়ে বন্ধুদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে নিচে নামছেন। কোনও ধরনের দুর্ঘটনার মুখোমুখি হচ্ছেন না। এর কারণ ওয়াটার স্লাইড পরীক্ষক। আপনাকে সুস্থ রাখতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ওয়াটার স্লাইড টেস্টার আগে থেকেই স্লাইডটি পরীক্ষা করে নেয়। এই স্লাইডে কোনও ধরনের দুর্ঘটনা হওয়ার আশঙ্কা আছে কি না- এটা দেখার দায়িত্ব তাঁদের।

লাইনে দাঁড়ানোর চাকরি
লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে কার ভাল লাগে। মাঝে মাঝেই মনে একটা যদি লোক পাওয়া যেত দাঁড়ানোর জন্য! হ্যাঁ, তেমন লোকও আছে। জাপানে এই প্রফেশনের চাহিদা খুব৷ কিছু মানুষ আপনার হয়ে লম্বা লাইনে দাড়িয় থাকবেন ঘন্টার পর ঘন্টা৷ তার পরিবর্তে আপনাকে শুধু টাকা দিতে হবে তাদের৷

ঘুমানোর চাকরি
শুনতে অদ্ভুত লাগলেও এমন চাকরিও রয়েছে৷ ঘুমিয়ে ঘুমিয়েই টাকা রোজকার করা সম্ভব৷ বৈজ্ঞানিকরা যখন কোনও ঘুমের ওষুধ বা ঘুম সংক্রান্ত কোনও বিষয় নিয়ে গবেষণা করেন তখন কিছু মানুষকে টাকার পরিবর্তে ওই ওষুধ বা গবেষণায় কাজে লাগানো হয়৷ ঘুমের পরিবর্তেই তাঁরা পাচ্ছেন টাকা৷

বিয়ের অতিথি হওয়ার চাকরি
বিয়েতে অতিথির ঠেলায় জেরবার হয়ে যাও আমরা। এমনও দেশ আছে যেখানে অতিথি কম পড়ে। বিয়েতে অতিথি ভাড়া করা হয়৷ এমন চাকরিও আছে দুনিয়ায়৷ জাপানে এই কাজের প্রচলন রয়েছে৷ বিয়ের অনুষ্ঠানে অতিথির সংখ্যা বাড়াতে ভাড়া করা হয় অন্যদের৷ টাকার পরিবর্তে তারা বিয়েবাড়ি গিয়ে খেয়ে আসেন৷ তার সঙ্গে অর্থও পান৷

কাঁদার চাকরি
রুদালি সিনেমা দেখে থাকলে আপনি এই চাকরি সম্পর্কে জানবেন৷ কিছু মানুষকে ভাড়া পাওয়া যায় কোনও মানুষের মৃত্যুতে কাঁদার জন্য৷ জাদের কাজই হল মানুষের মৃত্যুতে গিয়ে কেঁদে আসা এবং পরিবর্তে অর্থ সংগ্রহ৷

আসবাব পরীক্ষক
আসবাব পত্র তৈরি হওয়ার পরে কিছু মানুষকে দিয়ে তার আরাম পরীক্ষা করানো হয়৷ অর্থাৎ কিছু মানুষ থাকে যাঁরা ওই আসবাবে শুয়ে বসে ঘুমিয়ে দেখে নেয় তাতে আরাম হচ্ছে কিনা৷ তার পরিবর্তে তাকে অর্থ দেওয়া হয়৷

জেনে নিন আলুর বহু গুণের কথা

Potato

আলু অনেক পুষ্টি সমৃদ্ধ তা আমরা সবাই জানি। সুস্বাদু আলু ভাজি, ভর্তা, ঝোল, চিপস আরও কতো স্বাদেই না আমাদের সামনে হাজির হয়। কারো কাছে সবচেয়ে প্রিয় সবজিই হলো আলু। প্রতি ১০০ গ্রাম শক্তি ৭৫ কিলো ক্যালরি, প্রোটিন ২ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেটস ১৬.৮ গ্রাম, ফ্যাট ০.২ গ্রাম, খাদ্যআঁশ ১.৩ গ্রাম, স্টার্চ ১৫ গ্রাম, চর্বি ০.১ গ্রাম, পানি ৭৫ গ্রাম, থায়ামিন (ভিটামিন বি-১) ০.০৮ মিলিগ্রাম, রায়বোফ্লাভিন (ভিটামিন বি-২) ০.০৩ মিলিগ্রাম, নিয়াচিন (ভিটামিন বি-৩) ১.১ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি-৮ ০.২৫ মিলিগ্রাম, ভিটামিন সি ২০ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ১২ মিলিগ্রাম, আয়রন ১.৮ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ২৩ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ৫৭ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ৪২১ মিলিগ্রাম, সোডিয়াম ৬ মিলিগ্রাম। আলুতে বিদ্যমান এসব উপাদান আমাদের শরীরের জন্য খুব উপকরী। আসুন জেনে নেয়া যাক আলুর উপকার সম্পর্কে।

* আলুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ আছে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। একটি মধ্যম আকৃতির আলুর ত্বকে প্রায় ২৭ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘সি’ আছে।

* আলুতে থাকে লৌহ ও ক্যালসিয়ামের মতো খনিজ উপাদান হৃদরোগের অন্যতম প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।

* আলুতে এক ধরনের প্রোটিনেস ইনহিবিটর থাকে, যা ক্যানসারের বিরুদ্ধে কাজ করে।

* প্রতিদিন পরিমিত পরিমাণে আলু খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। আলুতে রক্তচাপ কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রাখে। তবে মনে রাখতে হবে অতিরিক্ত আলু খেলে রক্তে চিনির পরিমাণ বেড়ে যায় এবং শরীর মুটিয়ে যায়।

* যথেষ্ট ক্যালরি থাকার কারনে ডায়রিয়া জনিত কারনে শরীরের ঘাটতি পূরনের জন্যও আলু একটি উত্তম পথ্য।

* আলুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-৬ রয়েছে যা মন ভালো রাখার জন্য কার্যকরী। মন ভালো করার দুটি উপাদান সেরেটোনিন ও ডোপামিন নামক নিওট্রান্সমিটার গঠনে আলু সহায়তা করে। নিওট্রান্সমিটার মস্তিষ্কে অনুভূতি আদান প্রদান করে থাকে এবং মানসিক চাপ কমিয়ে মন ভালো করতে সহায়তা করে।

* আলু মস্তিষ্ক সচল ও কর্মক্ষম রাখার জন্য প্রয়োজনীয় উপাদানগুলো সরবরাহ করে। আলুতে থাকা গ্লুকোজ, অক্সিজেন, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, এমিনো এসিড, ওমেগা-৩ ও অন্যান্য ফ্যাটি এসিড মস্তিষ্কের জন্য উপকারী।

* আলুতে থাকা ভিটামিন সি, বি কমপ্লেক্স, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক, ফসফরাস ত্বকের জন্য জরুরি। আলুর রস ত্বকে লাগালে বিভিন্ন দাগ, র‍্যাশ ও অন্যান্য সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়া রোদে পোড়া ভাবও দূর করতে সহায়তা করে আলুর রস।

* দেহকে শক্তিশালী করতে বিশেষ করে প্লীহা আর পাকস্থলীর কর্মক্ষমতা বাড়াতে আলু বিশেষ কার্যকর।

* বৃক্কের কার্যক্ষমতায় ঘাটতির সমস্যায় এই উদ্ভিদ কাজে লাগে।

* রাতকানা রোগে আলুতে থাকা ভিটামিন এ উপকারী।

* যাদের হজমের সমস্যার পাশাপাশি উচ্চ রক্তচাপজনিত সমস্যা আছে তাদের জন্য আলু বিশেষ উপযোগী।

ইন্টারনেটে গোপনীয় তথ্য ফাঁস, আপনার করণীয়

ashley

আধুনিক যুগে ইন্টারনেটে পরিচয় গোপন রাখার বিষয়টি আর নেই। একান্ত গোপন ছবি অতি সহজেই প্রকাশ হয়ে যাচ্ছে। অতি গোপন রাজনৈতিক কথোপকথন বা আলোচনার রেকর্ড জনসমুক্ষে চলে আসে। মানুষের ব্যক্তিগত জীবনের তথ্য-প্রমাণ সবার কাছে পৌঁছে যাচ্ছে।

ডেটিং সাইট `অ্যাশলে ম্যাডিসন`-এর মাধ্যমে গোপনে অন্যের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়াতে ব্যস্ত ছিলেন বিবাহিতরা। আর এদের তথ্য ফাঁস করে দিয়ে ব্যাপক তোলপাড় করে দিয়েছেন হ্যাকাররা। এর মাধ্যমে গোপনীয়তা রক্ষায় ইচ্ছুক অসংখ্য মানুষ বুঝতেই পারছেন, ইন্টারনেটে অজ্ঞাতনামা বলে আর কিছু নেই।

এদিকে, অ্যাশলে ম্যাডিসন ব্যবহারকারী লাখ লাখ মানুষ কানাডার টরেন্টো-ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলারের ক্ষতিপূরণের অভিযোগ ঠুকে দিচ্ছেন। তাদের সাম্প্রতিক অভিযোগ, হ্যাকড হওয়ার পর প্রতিষ্ঠানটি বলেছিল তারা সব অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলবে। কিন্তু তা করা হয়নি। এ কারণে প্রত্যেক ব্যবহারকারীর সংসার জীবনটা শেষ হওয়ার জোগাড় হয়েছে। প্রত্যেকে আশঙ্কায় আছেন, কার তথ্য কখন ফাঁস হয়ে যায়।

এ বছরের প্রথম দিকে আরেকটি হ্যাকিংয়ের ঘটনায় ১ লাখ ১৪ হাজার করদাতার তথ্য চুরি করে নেওয়া হয়।  জানা গেছে, এ সংখ্যা ৩ লাখ ৩৪ হাজারে ঠেকেছে। ইউবার সব সময় জানছে আপনি কোথা থেকে কোথায় যাচ্ছেন। আমাজন জানে, আপনি কেনাকাটা সম্পর্কে কি ধরনের মানসিকতা ধারণ করেন। গুগল জানে আপনি ইন্টারনেটে কি খুঁজছেন আর কি পড়ছেন। বাকিটুকু উন্মুক্ত করছেন হ্যাকাররা।

অন্তত অ্যাশলে ম্যাডিসনের এ ঘটনার পর একটি শিক্ষা লাভ করা যায়। তা হলো, একান্ত গোপনীয় কাজে ব্যক্তিগত ইমেইল ব্যবহার করবেন না।

দ্বিতীয় শিক্ষাটি হলো, হ্যাকাররা যেকোনো রূপে দেখা দিতে পারে। সবকিছু কেবলমাত্র উঠতি কিশোর হ্যাকারের মজা নয়। রাশিয়ান হ্যাকার গ্যাংস্টাররা কোটি মানুষের ক্রেডিট কার্ড নম্বর চুরি করে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। চাইনিং হ্যাকাররা অন্য দেশের গোপন অস্ত্রের ব্লুপ্রিন্ট চুরি করেছেন।

তৃতীয় একটি বিষয় মনে রাখবেন, ডার্ক ওয়েব বলে কিছু নেই। হতে পারে অনেক কিছু গুগলের তালিকায় নেই। কিন্তু তার মানে এই নয় যে তাদের খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। হ্যাকাররা নিয়মিত নানা তথ্য কেনা-বেচা করেন ইন্টারনেটের মাধ্যমে। এগুলোর দেখা সহজেই পাওয়া যায় টর ব্রাউজারের মাধ্যমে।

বড় ধরনের ঝামেলা ঘটে যখন একটি দেশের গোপন রাজনৈতির বিষয় জনসমক্ষে প্রকাশ পেয়ে যায়। আন্তর্জাতিকভাবে ওই দেশটি হুমকির সম্মুখীন হতে পারে।

বিষয়টি অ্যাশলে ম্যাডিসনের মাধ্যমে প্রতারক পরিচয় ফাঁস হওয়া নয়। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো, কিছু গোপন রাখতে চাইলে তার জন্যে নিজেরই সতর্ক থাকা এবং প্রয়োজনে তা নিয়ে ইন্টারনেটের দুনিয়ায় প্রবেশ না করা। ইন্টারনেটের জগতটি ২০ বছর ধরে আরো অনেক বেশি জটিল হয়েছে। কাজেই এখানে কিছু গোপন রাখা প্রায় অসম্ভব বলেই ধরে নিতে হবে। সূত্র : ফক্স নিউজ

বাংলাদেশ ইন্টারনেট সপ্তাহ ৫ সেপ্টেম্বর শুরু

Bangladesh-in2015

বাংলাদেশ ইন্টারনেট সপ্তাহ-২০১৫ শুরু হবে আগামী ৫ সেপ্টেম্বর। চলবে ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। শনিবার বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) বদরুদ্দোজা মাহমুদ তুহিন স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশের শীর্ষ মোবাইল অপারেটর কোম্পানি গ্রামীণফোন ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) যৌথ উদ্যোগে ঢাকা, রাজশাহী ও সিলেটে ৩টি বড় এক্সপোসহ সারা দেশে ৪৮৭টি উপজেলায় একযোগে ইন্টারনেট উৎসব পালিত হবে।

দেশে ইন্টারনেট প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে এবং দেশীয় ইন্টারনেট পণ্য ও সেবার মান প্রসারে এ উৎসব বিশেষ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছেন আয়োজকরা।

এক্সপোতে দেশের ই-কমার্স কোম্পানি, মোবাইল অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট প্রতিষ্ঠান, ওয়েব পোর্টাল ও ডিভাইস কোম্পানি অংশ নেবে।

৫ থেকে ৭ সেপ্টেম্বর রাজধানীর বনানী মাঠে অনুষ্ঠিত হবে ঢাকার ইন্টারনেট এক্সপো। ইন্টারনেট সাপ্তাহ-২০১৫ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করবেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

চিকিৎসাসেবায় ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে

college

ছয়টি পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতাল। চিকিৎসাসেবায় ক্যারিয়ার গড়তে আগ্রহীরা আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

প্রতিষ্ঠানের নাম: খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতাল

পদের নাম: অধ্যাপক, মেডিসিন (ইন্টারনাল)
বিভাগ: নিউরোমেডিসিন/নিউরোসার্জারি/ইএনটি/স্ত্রী ও প্রসূতি/প্যাথলজি
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: বিএমডিসি’র স্বীকৃতিপ্রাপ্ত।

পদের নাম: সহযোগী অধ্যাপক, মেডিসিন
বিভাগ: নিউরোমেডিসিন/নিউরোসার্জারি/ইএনটি/স্ত্রী ও প্রসূতি/প্যাথলজি/ইউরোলজি
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: বিএমডিসি’র স্বীকৃতিপ্রাপ্ত।

পদের নাম: সহকারী অধ্যাপক, নিউরোমেডিসিন
বিভাগ: নিউরোমেডিসিন/নিউরোসার্জারি/ইএনটি/স্ত্রী ও প্রসূতি/প্যাথলজি
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: বিএমডিসি’র স্বীকৃতিপ্রাপ্ত।

পদের নাম: রেজিস্ট্রার
বিভাগ: মেডিসিন/নিউরোসার্জারি/ইএনটি/অর্থোপেডিক্
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: বিএমডিসি’র স্বীকৃতিপ্রাপ্ত।

পদের নাম: সহকারী রেজিস্ট্রার
বিভাগ: মেডিসিন/প্যাথলজি
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: বিএমডিসি’র স্বীকৃতিপ্রাপ্ত।

পদের নাম: মেডিকেল অফিসার
বিভাগ: ক্যান্সার/আইসিইউ/প্যাথলজি/ইএনটি/জরুরি বিভাগ/মেডিসিন
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: বিএমডিসি’র স্বীকৃতিপ্রাপ্ত।

আবেদনের ঠিকানা
পরিচালক, খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতাল, এনায়েতপুর, এনায়েতপুর দরবার শরীফ, চৌহালী, সিরাজগঞ্জ।

আবেদনের শেষ তারিখ: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫

বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনে চাকরি

badc

বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন ‘অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর’ পদে জনবল নিয়োগ করবে। আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

প্রতিষ্ঠানের নাম: বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন

পদের নাম: অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর
পদ সংখ্যা: ০১ জন
বেতন: ৫,২০০-১১,২৩৫ টাকা
শিক্ষাগত যোগ্যতা: যে কোনো বোর্ড থেকে এইচএসসি/সমমান
অভিজ্ঞতা: কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে ন্যূনতম ৩ বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতা। এছাড়া প্রকল্পের পূর্ববর্তী পর্যায়ে কাজের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
বয়স: অনূর্ধ্ব ৩০ বছর।

আবেদনের ঠিকানা
মুহাম্মাদ মিজানুর রহমান, প্রকল্প পরিচালক (আইএডিপিপিজিবি-বিএডিসি অঙ্গ), বিএডিসি, বাড়ি নং-৭৪, খাঁন জাহান আলী রোড, দশানি (খোদা হাফেজ), বাগেরহাট-৯৩০০।

আবেদনের শেষ তারিখ: ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫

জনবল নেবে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট

DNMC

ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট হাসপাতালে ২ জন প্রকৌশলী নিয়োগ দেওয়া হবে। যোগ্য প্রার্থীরা আগামী ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

প্রতিষ্ঠানের নাম: ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট হাসপাতাল

পদের নাম: প্রকৌশলী (সিভিল)
পদ সংখ্যা: ১ জন
বেতন: ১২,০০০-২১,৬০০ টাকা
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: যে কোনো প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.এসসি ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে দ্বিতীয় শ্রেণি। কোনো পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগ/শ্রেণি গ্রহণযোগ্য নয়।
অভিজ্ঞতা: কোনো হাসপাতালে প্রকৌশলী (সিভিল) পদে কমপক্ষে ৩ বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা।

পদের নাম: উপ-সহকারী প্রকৌশলী (ইলেক্ট্রোমেডিকেল)
পদ সংখ্যা: ১ জন
বেতন: ৮,০০০-১৬,৫৪০ টাকা
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড অনুমোদিত ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা ইন ইলেক্ট্রোমেডিকেলে ন্যূনতম দ্বিতীয় শ্রেণি।
অভিজ্ঞতা: কোনো হাসপাতালে উপ-সহকারী প্রকৌশলী পদে কমপক্ষে ৩ বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা।

আবেদনের ঠিকানা
ক্যাপ্টেন (অব.) ডা. এমএ সালাম, পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত), ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট হাসপাতাল, ৫৩/১, জনসন রোড, ঢাকা-১১০০।

আবেদনের শেষ তারিখ: ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫

রাজশাহীর মেয়ে কাঁপাচ্ছে রাশিয়া (ভিডিও সহ)

Rita

বিশ্বগণমাধ্যম ফলাও করে প্রচার করেছে বাংলাদেশী বংশদ্ভুত রাশিয়ার রিদমিক জিমন্যাস্টিক কন্যার কথা। প্রতিবেদনে তাকে উল্লেখ করা হয়েছে ‘বাংলার বাঘিনী’নামে। আর এই খেতাব তাঁকে দিয়েছেন রুশ কোচ ইরিনা ভিনের। রাশিয়ার গণমাধ্যমেও রিতাকে ‘বাংলার বাঘিনী’ নামেই উল্লেখ করেছে। রিদমিক জিমন্যাস্টিকের ওয়ার্ল্ড র‌্যাংকিংয়ে তার অবস্থান বর্তমানে ২ নম্বরে! যা কিনা সত্যি গর্বের ও আনন্দের…

কে এই রিতা?
২০১৩ সালে রিতার এমন গৌরবোজ্জ্বল সাফল্যের কারণে তাকে নিয়ে হৈচৈ পড়ে যায় রাশিয়ার ক্রীড়াঙ্গনে। রাশিয়ার বিখ্যাত ক্রীড়া ম্যাগাজিন ইউরো স্পোর্ট এর প্রচ্ছদে উঠে আসে রিতার সাফল্যের গল্প। তার বাবা প্রকৌশলী আবদুল্লাহ আল মামুন রাজশাহীর ছেলে। ১৯৮৩ সালে শিক্ষাবৃত্তি নিয়ে তিনি রাশিয়া যান। পরে সেখানেই স্থায়ী হয়ে যান। সবচেয়ে মজার তথ্য হল পাঠক, বাংলাদেশী বংশদ্ভুত এই রিতাকে বিশ্ব গণমাধ্যম অন্য এক নামে চেনে, সেখানে তার নাম‘মার্গারিতা মামুন’।

ঠিক এই নামেই এই রিদমিক জিমন্যাস্টিকে চেনেন বিশ্ববাসী। রিতার রক্তে বইছে জিমন্যাস্টিকস, ১৯৯৫ সালের ১ নভেম্বর রাশিয়ার মস্কোতে জন্ম নেয়া রিতার বাবা বাংলাদেশী বংশদ্ভুত আবদুল্লাহ আল মামুন প্রকৌশলী হলেও তার মা রাশিয়ান বংশদ্ভুত এ্যানা একজন পেশাদার রিদমিক জিমন্যাস্টিক ছিলেন। তাই ছোট বেলা থেকেই জিমন্যাস্টিকস চর্চা চালিয়ে গেছেন তিনি। ব্যাক্তিগত জীবনে এখনও বিয়ে করেননি মার্গারিতা মামুন রিতা। তার একটি ছোট ভাই আছে, নাম ফিলিপস। বর্তমানে তারা সপরিবারে রাশিয়ার মস্কোতে বসবাস করছেন।

রিদমিক জিমন্যাস্টিকস কি?

মূলত জিমন্যাস্টিকস বলতে শারীরিক কলা-কৌশল প্রদর্শনের ক্রীড়াবিশেষ, যাতে দৌঁড়, লাফ, ডিগবাজী, সমারসল্টিং এবং ভারসাম্য রক্ষা করার বিষয়গুলো সংশ্লিষ্ট থাকে। মেয়েদের ক্ষেত্রে চার ধরনের – ফ্লোর, বার (ক্রীড়া), বীম এবং ভল্ট উপকরণাদি ব্যবহার করা হয়। এ ক্রীড়ায় যে প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করে থাকেন, তিনি জিমন্যাস্ট নামে পরিচিতি লাভ করেন। জিম্যানস্টিকসে একজন প্রতিযোগী অন্য প্রতিযোগীর মোকাবেলা করে থাকে। সেখানে সবচেয়ে ভাল ক্রীড়াশৈলীর প্রদর্শনের মাধ্যমে যোগ্যতা ও বিজয়ী নির্ধারণ করা হয়। অলিম্পিক ক্রীড়ায় জিমন্যাস্টিকস অন্যতম প্রধান ক্রীড়া বিষয় হিসেবে বিবেচিত। কিন্তু রিদমিক জিমন্যাস্টিকসে শুধুমাত্র মহিলা ক্রীড়াবিদগণই অংশগ্রহণের জন্য অনুমতিপ্রাপ্ত। শৈশবকাল থেকেই এতে অংশগ্রহণের জন্য প্রস্তুতি-পর্ব গ্রহণ করতে হয়। বয়সের যোগ্যতা অনুসারে তাদেরকে অলিম্পিকে অংশগ্রহণের জন্য সুপারিশ করা হয়। ১ জানুয়ারি তারিখে একজন জিমন্যাস্টের বয়স অবশ্যই ১৬ বছর হতে হবে।

বাংলাদেশ ও শৈশব:
বাংলাদেশে এসেছিলেন কয়েকবার রিতা। ভাঙ্গা ভাঙ্গা বাংলাও বলতে পারেন। রাশিয়ার গণমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা জানিয়েছেন তিনি। রাশিয়ার রিদমিক জিমন্যাস্ট দলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্য রিতা। ১৯৯৫ সালের ১ নভেম্বর জন্ম নেয়া রিতা সাত বছর বয়স থেকেই রিদমিক জিমন্যাস্টিকস চর্চা শুরু করেন। ২০০৫ সাল থেকেই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিচরণ তাঁর। রিতা জুনিয়র হিসেবে অনেকগুলো আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে অংশ নিয়েছেন। জুনিয়র পর্যায়ে বাংলাদেশের হয়েও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন তিনি। তবে এক পর্যায়ে রাশিয়ার হয়েই এগিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন রিতা।

সাফল্য:
২০১১ সাল থেকে রিতার খেলোয়াড়ী জীবনে উল্লেখযোগ্য সাফল্য আসতে শুরু করে। ২০১১ সালে মন্ট্রিল ওয়ার্ল্ড কাপে অংশ নিয়ে ১০৬.৯২৫ পয়েন্ট অর্জন করে অল-অ্যারাউন্ডে ব্রোঞ্জ পান রিতা। আর বল ফাইনালে ২৭.০২৫ পয়েন্ট নিয়ে স্বর্ণ জিতে প্রথম স্থান অধিকার করেন। ওই বছর রাশিয়ার চ্যাম্পিয়নশিপে হুপ ও বলে অল-অ্যারাউন্ড চ্যাম্পিয়ন হওয়ার মধ্য দিয়ে জাতীয় দলে ডাক পড়ে যায় তার। উইকিপিডিয়ায় প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী রিতা রিদমিক জিমন্যাস্টিকসের ২০১৪ সালের ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশীপে সবমিলিয়ে সিলভার মেডেলিস্ট এবং ২০১৩ সালের ওয়ার্ল্ড কাপ ফাইনালে ‘অল অ্যারাউন্ড’ চ্যাম্পিয়ন।

এরপর আর পিছনে তাকাতে হয়নি তার শুরু হয়ে যায় তার জয়যাত্রা। ২০১১ সালে তার ওয়াল্ড ৠাংকিং ছিল ২২, যা কিনা ২০১২ সালে হয়ে যায় ১৭। কিন্তু ২০১৩ সালে একলাফে ওয়াল্ড র্যা ঙ্কিংয়ের ১ নম্বরে চলে আসেন তিনি। মস্কো গ্রান্ড প্রিক্সে স্বর্ন জেতার মধ্য দিয়ে মৌসুম শুরু করেন। এরপর কাজান ইউনিভার্সিয়াড, সেন্ট পিটার্নবার্গ ওয়াল্ড কাপ ফাইনাল, ইউরোপীয়ান চ্যাম্পিয়নশীপ এবং ওয়াল্ড চ্যাম্পিয়নশীপের মতো বড় ক্রীড়া ইভেন্টগুলোতে রিতার তার যোগ্যতার পরিচয় দেয়। আর বর্তমানে তিনি আছেন ওয়াল্ড ৠংকিংয়ের ২ নম্বরে। রিতার এগিয়ে চলা শানিত ফলা ঠিক একই রকম আছে। চলতি বছর জার্মানির স্টুটগার্টে আয়োজিত একটি প্রতিযোগিতায় রিতা তিনটি স্বর্ণ পদক, একটি সিলভার এবং একটি ব্রোঞ্জ পদক জয় করেন ।

রিতা সম্পর্কে বাংলাদেশ জিমন্যাস্টিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আহমেদুর রহমান বাবলু জানালের, ‘রিতাকে বাংলাদেশের হয়ে অংশ নিতে চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু সকল দিক বিবেচনা করে তিনি রাশিয়ার হয়েই খেলছেন। আর এ ধরণের একজন বিশ্বমানের খেলোয়াড় যে ধরণের সুযোগ-সুবিধা দেয়া দরকার তা আমাদের পক্ষে আসলেই সম্ভব নয়। তবে খুব সম্প্রতি তার সাথে আমরা আর যোগাযোগ করেনি।’

প্রসঙ্গত, রাশিয়ার ক্রীড়াঙ্গনে কোন বাংলাদেশী বংশদ্ভুত নাগরিকের এটাই বড় সাফল্য। তাই রিতার এই অর্জনে বাংলাদেশ কমিউনিটির মানুষ খুবই খুশী। এমনকি ফেইসবুকে ও ইন্সটাগ্রামে তারা রিতার প্রতিযোগিতার ছবি প্রকাশ করেছে।

সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে রিতা:
ফেসবুকে, ইন্সটাগ্রামে আছেন রিতা। রিতার সাফল্যের খবর নিয়মিত পাওয়া যাবে ফেসবুকে। ‘মার্গারিতা মামুন ফ্যানস’ নামক একটি পেজ রয়েছে তাঁর। এছাড়া ইন্সটাগ্রাম এবং ভিকন্টাক্টিয়াতেও পাওয়া যাবে তাঁকে।

ভিডিও রিপোর্টের জন্য এই লিংকটি ব্রাউজ করুন প্লীজ: Rita (Margarita Mamun)

দেশের বাইরে থেকে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অর্ডারকৃত পণ্য দেশে আনার উপায় কী?

From Website

উত্তরঃ আপনি আপনার কাজটি ebay এর মাধ্যমে করতে পারবেন। আপনার অর্ডারকৃত পণ্য সেলার রয়েল মেইল দিয়ে ফ্রিতে বাংলাদেশে পাঠাবে, এরপরে এটি আপনার এলাকার ডাকবিভাগে চলে যাবে। তবে দেশের বাইরে থেকে আনা যেকোনো প্রোডাক্টের ভ্যাটটি আপনাকেই দিতে হবে।

চার্জ :

আপনি যদি কম ওজনের কিছু আনেন অর্থাৎ ১০-৫০ গ্রাম তবে আপনার তেমন কোনো চার্জ লাগবে না কিন্তু ওজন বেশি হলে অর্থাৎ ১০০-৪০০ গ্রাম হলে ভ্যাট আসবে প্রায় ১১০০ টাকা এবং ৪০০-৮০০ গ্রাম হলে ২২০০ টাকা নগত ভ্যাট দিতে হবে। ধন্যবাদ

ebay