হোয়াটসঅ্যাপের তথ্য ভাষান্তর করবে গুগল ট্রান্সলেট

WhatsApp

বার্তা বিনিময়ের জনপ্রিয় অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপে বিনিময় করা তথ্যের ভাষান্তর করবে ‘গুগল ট্রান্সলেট’। এ জন্য অ্যাপটির নতুন সংস্করণ বাজারে ছেড়েছে গুগল। অ্যানড্রয়েডের হালনাগাদ সংস্করণ ‘মার্শম্যালো’ অপারেটিং সিস্টেমে চলা ডিভাইসে এ সুযোগ মিলবে। নতুন এ সুবিধা চালু হওয়ায় হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা ভিন্ন ভাষাভাষী ব্যক্তিদের সঙ্গে স্বচ্ছন্দে বার্তা বিনিময়ের সুযোগ পাবে। এত দিন হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা ভিন্ন ভাষায় বিনিময় করা বার্তাগুলো কপি করে গুগল ট্রান্সলেটে অনুবাদ করত। আবার নিজের মনের কথা বন্ধুর ভাষায় রূপান্তর করে হোয়াটসঅ্যাপে পোস্ট করত। ফলে মনের ভাব বিনিময়ের সময় বেশি প্রয়োজন হতো। কিন্তু নতুন এ সুবিধা চালুর ফলে হোয়াটসঅ্যাপের স্ক্রিনের মধ্যেই গুগল ট্রান্সলেটের সাহায্যে বার্তাগুলো রূপান্তর করা যাবে।

সাকিবকে শীর্ষস্থান থেকে সরাতে পারেনি কেউ

Sakib
টি-টোয়েন্টি অলরাউন্ডারদের শীর্ষস্থান থেকে সাকিবকে সরাতে পারেননি কেউ। সর্বশেষ প্রকাশিত টি-টোয়েন্টি অলরাউন্ডারদের র‌্যাংকিংয়ে ৩৯৩ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছেন তিনি। ৭৮ পয়েন্ট কম নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে আছেন পাকিস্তানের মোহাম্মদ হাফিজ।
ক্রিকেটের এই সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটে ব্যাটিং র‌্যাংকিংয়ে শীর্ষস্থান হারিয়েছেন ভারতের ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি। র‌্যাংকিংয়ে এক ধাপ নিচে নেমে গেছেন তিনি। তাকে হটিয়ে ৮৫৪ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষস্থানে উঠে এসেছেন অস্ট্রেলিয়ার অ্যারন ফিঞ্চ। ৮৪৫ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে কোহলির অবস্থান দ্বিতীয়।
এদিকে বোলিংয়ে র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি ঘটেছে দক্ষিণ আফ্রিকার লেগ স্পিনার ইমরান তাহিরের। ৬৪১ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে তার অবস্থান নবম। ৭৮২ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে টি-টোয়েন্টি বোলিং র‌্যাংকিংয়ে শীর্ষে রয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্যামুয়েল বদ্রি।

বাংলাদেশ-সৌদি আরব একসঙ্গে কাজ করবে তথ্যপ্রযুক্তির উন্নয়নে

IT
তথ্যপ্রযুক্তির উন্নয়নে পারস্পরিক সহযোগিতা অব্যাহত রেখে একসঙ্গে কাজ করবে বাংলাদেশ ও সৌদি আরব। এছাড়া সৌদি বিনিয়োগ প্রবাহ বৃদ্ধিসহ দু’দেশের স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট অন্য বিষয়ে একসঙ্গে কাজ করবে দুই দেশ। আইসিটি বিভাগের পক্ষ থেকে শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বুধবার (৭ অক্টোবর) সৌদি সরকারের যোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী ড. মোহাম্মদ বিন ইব্রাহিম আল-সুওয়াইয়েলের দফতরে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক এক বৈঠকে এসব বিষয়ে একমত প্রকাশ করা হয়।
ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সৌদি আইসিটিমন্ত্রী ড. মোহাম্মদ বিন ইব্রাহিম আল-সুওয়াইয়েলের কাছে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বাংলাদেশের এগিয়ে চলা এবং বর্তমান সরকারের নানাবিধ কর্মকাণ্ড তুলে ধরেন জুনাইদ আহমেদ পলক। এ সময় তিনি বলেন, শেখ হাসিনার সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশের ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে বাংলাদেশ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে। হাই-টেক পার্কসহ প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট অবকাঠামো সৃষ্টিতে গুরুত্বারোপ করার পাশাপাশি প্রযুক্তি-জ্ঞান সম্পন্ন মানবসম্পদ উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করছে সরকার।
এ সময় সৌদি মন্ত্রী ড. আল-সুওয়াইয়েল তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সৌদি আরবের সমসাময়িক অগ্রগতি এবং আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার সম্পর্কে পলককে অবহিত করেন। বৈঠকের এক পর্যায়ে সৌদি মন্ত্রীকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান পলক।
বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে এ সময় উপস্থিত ছিলেন, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত গোলাম মসি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব হারুনুর রশিদ, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক এস এম আশরাফুল ইসলাম।

ক্যান্সার কোষ ধ্বংসে কার্যকর ভিমরুলের বিষ

Vimrol

ক্যান্সার কোষ ধ্বংসে কেমোথেরাপি সুপরিচিত চিকিত্সা পদ্ধতি। তবে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া প্রবলভাবে দেখা দেয়। এ সমস্যা নিরসনে ব্রাজিলের স্থানীয় একটি প্রজাতির ভিমরুলের বিষ কার্যকর উপায় হতে পারে বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। খবর বিবিসি।

দি ইউনিভার্সিটি অব ব্রাজিলের গবেষক দল বলছে, গবেষণাগারের পরীক্ষায় দেখা গেছে, ভিমরুলের বিষ ব্যবহারে টিউমার আক্রান্ত কোষ ধ্বংস হয়েছে, তবে সাধারণ কোষ কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। তবে এ গবেষণা প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে উল্লেখ করে তারা বলেছেন, মানবদেহে ব্যবহারের জন্য এ বিষয়ে আরো অনেক খতিয়ে দেখতে হবে।

ব্রাজিলের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে পলিবিয়া পাওলিস্টা নামের অত্যন্ত আক্রমণাত্মক ভিমরুল ব্যাপকভাবে দেখা যায়। এর কামড়ে শরীরে প্রচুর যন্ত্রণা হয় এবং স্থানীয় অধিবাসীরা এটিকে এড়িয়ে চলতেই পছন্দ করেন। তবে এ প্রাণীকে ইতিবাচক কাজে লাগানো সম্ভব হবে বলে বিজ্ঞানীরা আশা করছেন।

ভিমরুলটির বিষে রয়েছে এমপি১ নামের বিষাক্ত পদার্থ, যা অন্য প্রাণী শিকার করতে বা আত্মরক্ষায় ব্যবহার হয়। সাম্প্রতিক গবেষণায় ইঁদুরের ওপর ভিমরুলের বিষ প্রয়োগ করা হয় এবং তা ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করতে সমর্থ হয়।

ইউনিভার্সিটি অব লিডসের গবেষক ড. পল বেলস বলেন, এ গবেষণায় দেখা গেছে, ক্যান্সার থেরাপিতে কোষ ঝিল্লির লিপিড কম্পোজিশনকে আক্রমণ করে, যা সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধী ওষুধ। বর্তমানে ক্যান্সার চিকিত্সায় বহুমাত্রিক ওষুধ ব্যবহার হয়, যা শরীরের অন্যান্য অংশে প্রভাব ফেলে। তবে গবেষণার তথ্য নতুন ওষুধ উদ্ভাবনের পথ দেখাচ্ছে।

মিলিটারি মা নিয়ে পশ্চিমা বিশ্বে তোলপাড়

Military Mother

‘যিনি রাঁধেন তিনি চুলও বাঁধেন’— প্রাচীন এই প্রবাদ ভিন্ন আঙ্গিকে তুলে ধরলেন মিলিটারি মায়েরা। তাঁরা দেখালেন, যে মা যুদ্ধ করেন তিনি সন্তানও মানুষ করেন। আমেরিকার এমনই একটি ছবি এই মুহূর্তে চমকে দিয়েছে গোটা বিশ্বকে। বদলে দিয়েছে ‘মাদারহুড’এর চলতি ধারণা। ছবিতে দেখা যাচ্ছে দশ জন মিলিটারি মা তাঁদের শিশু সন্তানকে স্তন্যপান করাচ্ছেন। ছবিটি এই মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

ছবিটি ফেসবুকে শেয়ার করেছেন তারা রুবি নামের একজন প্রাক্তন মার্কিন সেনানী। ১৯৯৭-২০০১ পর্যন্ত সেনাবাহিনীতে কাজ করেছেন তারা। বর্তমানে তিনি পেশায় ফটোগ্রাফার।

সম্প্রতি টেক্সাসের এল পাস্তো আর্মি পোস্টের হেডকোয়ার্টারে একটি নার্সিং রুম তৈরি হয়েছে। যেখানে সদ্য মায়েদের বিশ্রামের জন্য উপযুক্ত চেয়ার, নির্দিষ্ট সময় অন্তর সন্তানকে খাওয়ানোর জন্য দুধ— এই সব কিছুর ব্যবস্থা থাকছে। ওই বিশেষ ঘরটি তারা বিভিন্ন ছবি দিয়ে সাজাতে চান।

সে কারণেই গত বৃহস্পতিবার সেনাবাহিনীতে কর্মরতা কয়েকজন মাকে ডেকেছিলেন তারা। তিনি ভেবেছিলেন, হয়তো দু’তিন জন মা আসতে রাজি হবেন। কিন্তু সে দিন দশজন মিলিটারি মা এসেছিলেন। সম্পূর্ণ সেনার পোশাকে সন্তানদের স্তন্যপানের ছবি তুলেছেন তাঁরা।

তা দেখে অভিভূত তারা ফেসবুকে জানিয়েছেন, ‘‘আমার বিশ্বাস, আজ আমরা ইতিহাস তৈরি করেছি। এই গ্রুপ ছবি সেই মিলিটারি মায়েদের কথা বলছে, যারা যুদ্ধক্ষেত্রে শত্রু সামলেও সন্তানদের দেখভাল করছেন। মিলিটারি মায়েদের স্যালুট।’’ তারার তোলা ছবি এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখে স্যালুট করছে গোটা বিশ্ব।

পারফেক্ট চাকরী খোঁজার জন্য একটি খুব সহজ রেসিপি

Job1

আপনার উপরে উঠা বা পেশা সার্চ করা কঠিন হতে পারে। এটা কোথা থেকে শুরু করবেন হয়তোজানা নাই কারন আছে বিভিন্ন ওয়েবসাইট, প্লাটফর্ম, সেবা এবং টুলস । আপনি বিভ্রান্তির মধ্যে কালক্ষেপ না করে যত তাড়াতাড়ি নতুন কর্মজীবন শুরু করতে পারবেন ততইভালো। নিচে একটি উচ্চ মানের চাকরী খোঁজার সহজ ধাপ দেয়া হলো।

১. শুরু করার আগে আপনার লক্ষ্য ঠিক করুন

আপনি প্রচার খুঁজছেন? একটি ভিন্ন কোম্পানীতে কাজ করতে চান? একটি নতুন ক্ষেত্রে কাজ প্রত্যাশী? আপনি বর্তমানে বেকার হয়ে থাকলেও চাকরী খোঁজা শুরু করার আগে কিছু লক্ষ্য সেট করুন।

২. আপনার বায়োডাটা সুন্দর করে সাজান

বায়োডাটা থেকে অপ্রয়োজনীয় শব্দ বর্জন করুন।সহজ ও নির্ভরযোগ্য শব্দ প্রয়োগ করুন যাতে সম্ভাব্য নিয়োগকর্তারা সারসংক্ষেপ 6-10 সেকেন্ডের মধ্যে বুঝতে পারেন, আপনার উদ্দেশ্য পরিচ্ছন্ন ও

শক্তিশালী বিবৃতিসহ ফরম্যাটে সেট করুন।

৩. আপনার লিঙ্কডইন প্রোফাইল আপডেট করুন

লিঙ্কডইন একটি চমৎকার কাজ খোজার সম্পদ।আপনার বায়োডাটা-এর শিরোনামে মূলশব্দ অন্তর্ভুক্ত করতে ভুলবেন না নিয়োগকারীরা এবং সাক্ষাতকারীদের জন্য এটা লক্ষণীয় বিষয়। আপনি

বাইরে কাজ অনুসন্ধান করতে চাইলে প্রোফাইল এর পেশাদার চেহারা নিশ্চিত করুন ।

৪. সবকিছুর ব্যক্তিগত রূপ দিন

কোন কাজের জন্য যখন আবেদন করবেন আপনার বিশেষত্ব ফুটিয়ে তুলুন।আপনার অধ্যবসায় এবং কাজের উদাহরণ ও রেফারেন্স এর সারসংকলন, কভার চিঠি সবকিছুতেই স্বকিয়তা তৈরী করুন। নথিগুলো সংগঠিত ফোল্ডারে রাখুন যাতে প্রতিটি সময় আপনি সহজেই খুঁজে পাঠাতে পারেন।

৫. পেশার বোর্ড বানাতে আপনার সময় বাড়ান.

পেশা বোর্ড একটি চাকরি পাবার নুন্যতম কার্যকর উপায়।আপনার যোগ্যতা কাজের প্রয়োজনীয়তার 80-85 শতাংশ পূরণ না করলে একটি পদের জন্য আবেদন করবেন না।

৬. চাকরী খোজার জন্য সময়সূচী তৈরী করুন

আপনি বর্তমানে কাজে নিযুক্ত থাকুন বা নাথাকুন, আপনার দিনের অন্য কাজের মত কাজ খোজার জন্য সময় নির্ধারণ করতে হবে। পেশা বোর্ড, নেটওয়ার্কিং চেক, এবং ফলো-আপ এর জন্য দৈনন্দিন

কাজগুলোর একটি তালিকা তৈরি করুন এবং একটি নির্দিষ্ট সময়ে তা’ সম্পন্ন করুন।

৭. নিজেকে পুরস্কৃত করুন এবং বিরতি নিন

কাজের হান্টিং প্রথমে অনেক ফলপ্রসু নাহলেও, প্রত্যাখ্যানের উপর মনোযোগ নাদিয়ে পরিবর্তে অর্জন এর উপর মনোযোগ নিবদ্ধ করুন।আপনার জন্য প্রযোজ্য কাজ খুজতে ইমেইল এবং আবেদনের একটি

রেকর্ড রাখুন ।কিছু কাজ হচ্ছে না বলে মনে হলে, একটি বিরতি নিয়ে আপনার লক্ষ্য পুনরায় যাচাই করে, প্রোফাইল আপডেট এর পেছনে সময় দিন এবং নতুন উদ্যমে নেমে লেগে পড়ুন।
By– Bernard Marr – Best-Selling Author, Keynote Speaker and Leading Business and Data Expert

নির্ধারিত সময়ে সহজে কর্মক্ষমতাকে কিভাবে বাড়িয়ে নেয়া যায়?

Work

প্রতিযোগিতার এই যুগে নিজেকে শুধু টিকিয়ে রাখা নয়, দরকার এগিয়ে নেয়া। কিন্তু চাইলেই তো আর সবকিছু সম্ভব নয়। অনেক কাজের চাপ থাকলেও অল্প কাজ করে দিনপার করে দেন। অথচ গুরুত্বপূর্ণ কাজ বাকি রয়ে যায়। তবে পরিকল্পিতভাবে কাজ করলে আপনিই হয়ে উঠবেন সেরাদের কাতারের একজন। আসুন দেখে নেয়া যাক, নির্ধারিত সময়ে কর্মক্ষমতাকে আরও কিভাবে বাড়িয়ে নেয়া যায়-

– ধরুন, আপনি কোনো প্রতিষ্ঠানে দায়িত্বশীল অবস্থানে আছেন। এক্ষেত্রে প্রথমে আপনার কাজের দুইটি আলাদা তালিকা তৈরি করে নিন। প্রথম তালিকাতে থাকবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ, যা অল্পদিনের মধ্যেই করতে হবে। দ্বিতীয় তালিকাতে অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো রাখুন। যেগুলো ধীরে সুস্থে করলেই চলবে।

– প্রথম তালিকাটিকে বেশি প্রাধান্য দিতে হবে আর দ্বিতীয় তালিকাটির কাজগুলো চলুক স্বাভাবিকভাবে। কিন্তু যে দিন আপনি হালকা কোন কাজ করবেন সেদিন দ্বিতীয় তালিকা থেকে বাছাই করে দুই-একটা কাজ হাতে নিতে পারেন।

– আপনার আসা ই-মেইলগুলোর জবাব দিতে কতটুকু সময় ব্যয় করবেন তা আগেই ঠিক করে নিন। গুরুত্বের উপর ভিত্তি করে ই-মেইলগুলোর জবাব দিন। প্রয়োজনের তুলনায় বেশি সময় এতে ব্যয় করবেন না কখনোই। পরে দেখবেন বলেও ফেলে রাখবেন না, এতে গুরুত্বপূর্ণ অনেক কিছুই হারাতে পারেন।

– আপনার পারগতার বাইরে কাজের চাপ নিতে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। আপনি যখন চরমভাবে পরিশ্রান্ত তখন সব কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখুন। কারণ, একদিনে অত্যাধিক পরিশ্রম কেবল আপনার কর্মক্ষমতার গতিকেই মন্থর করেনা, সঙ্গে পরের দিনের কাজের গতিকেও রোধ করে।

– কিছু কম গুরুত্বপূর্ণ কাজ দিনের শেষ ভাগে করার জন্য তুলে রাখুন। যদি কাজটি শেষ করতে না পারেন তাহলেও তেমন কোনো সমস্যা হবে না।

– অল্প সময়ে বেশি অগ্রগতির চিন্তা করে বর্তমান কাজকে নষ্ট করবেন না। বরং ধারাবাহিকতা বজায় রেখে একটু একটু করে বাড়তি কাজের চাপ নিতে শিখুন, কর্মক্ষমতা এমনিই বেড়ে যাবে।

– নিয়মিত অল্প পরিমানে শরীরচর্চা বজায় রাখতে পারলে কাজের উদ্যাম আসে। অল্পতে ক্লান্তি বোধ হয় না। কাজের পুরো সময়টা আপনি ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারেন।

উপরোক্ত বিষয়গুলো মেনে চলতে পারলে আপনার কর্মক্ষমতা ও উৎপাদনশীলতা বাড়তে বাধ্য। আর এতে আপনার কাঙ্ক্ষিত সাফল্য হাতে এসে ধরা দেবে সহজে। মনে রাখবেন, সফলতার জন্য পরিকল্পিত পরিশ্রমের কোনো বিকল্প নেই।

শনিবার, ১০-অক্টোবর-২০১৫ ১৬:০৯ অপরাহ্ন: এশিয়ার সেরা গভর্নর আতিউর রহমান

Atiur

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমানকে ২০১৫ সালের এশিয়ার সেরা কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রধান মনোনীত করেছে ইউরো ইনস্টিটিউশনাল ইনভেস্টরস মানি পিএলসির গবেষণা শাখা এমার্জিং মার্কেট। শনিবার সংস্থাটির পক্ষ থেকে এ ঘোষণা দেয় হয়।

এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক এএফএম আসাদুজ্জামান জানান, দেশের আর্থিক অর্ন্তভুক্তিমূলক খাতের উন্নয়নে অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ আতিউর রহমানকে এ পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে।

জমজমের কূপের পানির রহস্য উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা (ভিডিও সহ)

jam jam

বিজ্ঞান এর সূচনালগ্নের অনেক পরে জমজমের পানি সম্পর্কে নতুন রহস্য প্রকাশ করেছে এবং এটা কিভাবে গৌরবময় কোরানের আয়াত দ্বারা প্রভাবিত হয়। আপনি আশ্চর্য হবেন! আমরা সাম্প্রতিককালে মাদুলীর বা তাবিজের ব্যবহারের মূল্য বুঝতে সমর্থ হয়েছি। এটা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমানিত হয়েছে যে পান যোগ্য পানির উপরে যা পাঠ করা হয় তা দ্বারা কিভাবে প্রভাবিত হয়। জাপানের বিজ্ঞানী মাশারো ইমোটোর একটি অনন্য অভিজ্ঞতা হয়েছিল।

তিনি বলেছিলেন যে তিনি একটি বইতে পড়েছেন যে আকাশ থেকে পড়া তুষার কনা হচ্ছে অনন্য। তিনি বলেছেন যে তার বৈজ্ঞানিক অনুভূতি তাকে বলেছিল যে এটা সত্য হতে পারে না। তুষার কনার জ্যামেতিক আকার এর রাসায়নিক গঠন দ্বারা নির্ধারিত হয়। পানির গঠন সু-পরিচিত। দুইটি হাইড্রোজেন পরমানু ও একটি অক্সিজেন পরমানু দ্বারা এটা গঠিত হয়।

তাই আকাশ থেকে পড়া তুষার কনাগুলো একে অন্যের থেকে আলাদা কিভাবে হতে পারে? তিনি বলেছেন, “আমি দৃঢ় মানষিকতা বদ্ধ ছিলাম যে এই তত্ত্বকে কিভাবে ভুল প্রমানিত করব।” তিনি একটি গবেষনাগার তৈরি করেছিলেন যাতে একটি রেগুলেটরসহ একটি ডিপ ফ্রিজার ছিল। যেহেতু কোন তরল পদার্থ যদি হঠাৎ করে জমাটবদ্ধ করা হয় তাহলে একটি জ্যামেতিক আকার গ্রহণ করতে পারে না।

জমাট বাধা অবশ্যই ধীরে হতে হবে যাতে করে পরমানুগুলো বিধাতা দ্বারা নির্ধারিত আকারে স্ফটিকায়ন হবার সুযোগ লাভ করে। একটি রেগুলেটরসহ একটি ডিপ ফ্রিজার ছিল। মাইনাস (-৭ ) ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় একটি ঠান্ডা কক্ষ এবং ক্যামেরা দ্বারা সুসজ্জিত কতগুলি অনুবীক্ষন যন্ত্র ছিল যাতে করে তুষার কনা গলে যাওয়ার আগে এগুলোর আলোকচিত্র গ্রহণ করা যায়।

বিজ্ঞানীরা এই কক্ষে গরম কাপড় পরে কাজ করা শুরু করে। তিনি বলেছিলেন, “আমি গবেষনাগারে দুইটি নলের থেকে নমুনা নিয়েছিলাম, আমি এদেরকে জমাট করি, এবং প্রতিটি নমুনা আমাকে একটি আলাদা তুষার কনা দিয়েছিল।

নমুনাগুলি দুইটি আলাদা কুপের থেকে, দুইটি আলাদা নদীর থেকে এবং দুইটি আলাদা হ্রদের থেকে গ্রহণ করেছিলাম। আমি পাগল হয়ে গেছিলাম এবং ভেবেছিলাম এটি একটি যাদু মন্ত্র।” টোকিও বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যায়নরত একজন সৌদি ছাত্রের সাথে তার হঠাৎ করে দেখা হয় এবং তাকে জিজ্ঞাসা করে কি ভুল হয়েছে। মাশারো তাকে তার সমস্যা সম্পর্কে বলে।

ছাত্রটি তাকে বলে যে, “আমাদের আর্শীবাদ পুষ্ট পানি আছে যাকে জমজমের পানি বলে। আমি আপনাকে এই পানির একটি নমুনা দেব যাতে করে আপনি এর উপর পরীক্ষা চালাতে পারেন। জমজমের পানি যাদু মন্ত্র বা জীন দ্বারা প্রভাবিত হয় না, তাই এটা ব্যবহার করা হলে এটা সমগ্র তত্ত্ব প্রমান বা মিথ্যা সাব্যস্থ করবে।” ইমোটো জমজমের পানির একটি নমুনা নিলেন এবং বললেন, “আমি এটাকে স্ফটিকায়ন করতে পারি নি, এমনকি পর্যন্ত পানিটি ১০০০ ভাগ পাতলা করার পরেও।” অন্য কথায় তিনি ১ ঘন সেন্টিমিটিারকে ১ লিটারে রূপান্তর করেন।

তিনি বলেন যে তিনি যখন পানিটি ১০০০ ভাগ পাতলা করেন এবং জমাটবদ্ধ করেন তিনি তখন একটি অনবদ্য আকারের স্ফটিক লাভ করেন। দুইটি স্ফটিক গঠিক হয় একটি অপরটির উপরে, কিন্তু এগুলি একটি অনন্য আকার গ্রহন করে। যখন তিনি তার মুসলিম সহকর্মীকে জিজ্ঞাসা করেন কেন দুটো স্ফটিক হলো তিনি তাকে বলেন যে যেহেতু জমজম দুইটি শব্দ দ্বারা গঠিত, “জম এবং জম”। মাশারো ইমোটো বলেন, “আমার মুসলিম সহকর্মী পানির উপর কোরআনের আয়াত পাঠ করার প্রস্তাব দেয়”।

সে একটি টেপ রেকর্ডার নিয়ে আসে এবং কতগুলি কোরআনের আয়াত বাজায় এবং আমরা সবচাইতে নিখুত আকৃতির স্ফটিক লাভ করি। তার পরে সে আল্লাহ (সর্বশক্তিমান) এর ৯৯টি নাম বাজায়। প্রতিটি নাম একটি অনবদ্ধ আকারের স্ফটিক তৈরি করে। যখন ডাক্তার ইমোটো এইসব পরীক্ষা সম্পন্ন করেন যা ১৫ বছর স্থায়ী হয়েছিল তিনি একটি ৫ খন্ডের বই নির্মান করেন যার নাম হচ্ছে “পানির থেকে বার্তা”। তিনি লেখেন, “আমি প্রমান করেছি যে পানি, ঐ বিশেষ তরলটি চিন্তা করার, মাপার, বোধ করার, উত্তেজিত হওয়ার এবং নিজেকে প্রকাশ করার ক্ষমতা রাখে”।

ডাক্তার মাশারো ইমোটো নিম্নোক্তভাবে লিখেছেন, জমজম পানির গুণ/বিশুদ্ধতা এই পৃথিবীর অন্য কোথাও পানিতে এর যে গুণ আছে তা পাওয়া যাবে না। তিনি নানো নামের প্রযুক্তি ব্যবহার করেন, এবং জমজম পানির উপর প্রচুর গবেষনা করেন এবং দেখতে পান যে যদি জমজম পানির ফোটা নিয়মিত পানির ১০০০ ফোটাতেও মিশ্রিত হয় তবুও নিয়মিত পানি জমজম পানির মত সমান গুণ লাভ করবে।

তিনি আরো দেখতে পান যে জমজম পানির এক ফোটাতে একটি খনিজ পদার্থের এর নিজস্ব গুরুত্ব রয়েছে যা এই পৃথিবীর অন্যকোন পানিতে পাওয়া যাবে না। তিনি কিছু পরীক্ষাতে দেখতে পান যে জমজম পানির গুণ বা উপকরণ পরিবর্তন করা যায় না, কেন, বিজ্ঞান এর কারণ জানে না। তিনি এমনকি পর্যন্ত জমজম পানির পুন-প্রক্রিয়াজাত করেন, কিন্তু কোন পরিবর্তন হয় নি, এটা বিশুদ্ধ ছিল। এই বিজ্ঞানী আবিষ্কার করেন যে মুসলমানেরা খাওয়া বা পান করার আগে বিসমিল্লাহ বলে। তিনি বলেন যে নিয়মিত পানিতে বিসমিল্লাহ বলা হলে এর ফলে নিয়মিত পানির গুণে কতগুলি অদ্ভুতপরিবর্তন ঘটে।

এর ফলে এটা সবোর্ত্তম পানি হয়। তিনি আরো দেখতে পান যে যদি নিয়মিত পানির উপর কোরআন পাঠ করা হয় তা হলে এটা বিভিন্ন ব্যাধি চিকিৎসার জন্য ক্ষমতা লাভ করে। সুবহানাল্লাহ! নিশ্চয় আল্লাহর এটা একটি কুদরত। জমজম পানি পর্যায় ভূ-পৃষ্ঠের প্রায় ১০.৬ ফুট নিচে এটা আল্লাহর কুদরত যে জমজম ক্রমাগত প্রতি সেকেন্ডে ৮০০০ লিটার হারে ২৪ ঘন্টার বেশি সময় ধরে পাম্প করা হয় তখন পানির পর্যায় ভূ-পৃষ্ঠের প্রায় ৪৪ ফুট নিচে নেমে যায়, কিন্তু যখন পাম্প করা বন্ধ করা হয় তখন পর্যায় দ্রুত ১১ মিনিট পরে আবার ১৩ ফুট উচ্চতায় ফিরে আসে।

প্রতি সেকেন্ড ৮০০০ লিটার অর্থ হল ৮০০০ x ৬০ = ৪,৮০,০০০ লিটার প্রতি মিনিটে, প্রতি মিনিটে ৪,৮০,০০০ লিটারের অর্থ হল ৪,৮০,০০০ x ৬০ = ২৮.৮ মিলিয়ন লিটার প্রতি ঘন্টায় এবং প্রতি ঘন্টায় ২৮.৮ মিলিয়ন লিটার মানে হচ্ছে ২৮৮০০০০০ x ২৪ = ৬৯১.২ মিলিয়ন লিটার প্রতি দিনে। তাই তারা ২৪ ঘন্টায় ৬৯০ মিলিয়ন লিটার জমজম পানি পাম্প করে, কিন্তু এটা কেবলমাত্র ১১ মিনিটে আবার পূর্ণ হয়। এখানে দুইটা কুদরত আছে, প্রথমটি হলো জমজম দ্রুত পুনর্ভর্তি হয় এবং দ্বিতীয় হলো আল্লাহ অসামান্য শক্তিশালী একুফার ধারণ করেন যা কুপের বাইরে কোন অতিরিক্তজমজম পানি নিক্ষেপ করে না। অন্যথায় পৃথিবী ডুবে যেত।

আল্লাহ পবিত্র কোরআনে বলেন যে, “আমরা তাড়াতাড়ি তাদেরকে বিশ্ব ভ্রমান্ডে আমাদের চিহ্ন দেখাব এবং তাদের নিজস্ব আত্মায় আমাদের চিহ্ন দেখাব, যতক্ষণ না পর্যন্ত এটা তাদের কাছে পরিষ্কার হয় যে এটা হচ্ছে সত্য। এটাকি আপনার প্রভু সম্পর্কে যথেষ্ট না যে তিনি সকল জিনিসের উপরে একজন স্বাক্ষী?” (৪১:৫৩)!

ভিডিও দেখুন এখানে:

জেনে নিন পৃথিবীর প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে।

সৃষ্টির সূচনালগ্ন থেকেই মানুষের মাঝে নতুন কিছু জানার আর জ্ঞান বুদ্ধির চর্চার প্রয়াস লক্ষ করা যাই। প্রাচিন সমাজ বাবস্তাই শিক্ষাটাই মুখ্য হয়ে ওঠেনি হয়তো, এটার একটা কারন হতে পারে ভাষাগত দুর্বলতা এবং তাদের জীবন পরিচালনার ধরন, প্রাচিনকালে মানুষের নিজেদের মাঝে যোগাযোগের মাধ্যম ছিল ইশারা বা আকার ইঙ্গিত, পরবর্তীতে সভ্যতার ক্রমবিকাশের সাথে যোগাযোগের মাধ্যম হয়ে ওঠে ভাষা । ভাষাগত দক্ষতা বিদ্ধির ফলে মানুষের জ্ঞান চর্চার পরিধি এবং সুযোগও বিদ্ধি পাই ।

তবু একটা সমস্যা জ্ঞান বিস্তৃতির পরিধি টা সঙ্কুচিত করে ফেলে, তৎকালীন সমাজ বাবস্তাই শিক্ষাটা সার্বজনীন ছিলনা,সমাজের উঁচু শ্রেণীর মানুষের পক্ষেই জ্ঞান চর্চাটা সহজ হতো । পরবর্তী সময় মানুষ উপলব্ধি করতে পারে সভ্যতার ক্রমবিকাশ ত্বরান্বিত করার জন্য শিক্ষা বিস্তারের বিকল্প নেই। এই প্রেক্ষাপটেই জ্ঞানবিজ্ঞানের আঁতুড় ঘর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল । আপনাদের অনেক মূল্যবান সময় নষ্ট করে ফেলছি হয়তো । আসুন তাহলে জেনে নি পৃথিবীর প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে।
আল-কারাউইয়িন(Al-Qarawiyyin) আরবি (جامعة القرويين) পৃথিবীর প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় । এটি মরক্কের (Morocco) ফেজে অবস্থিথ । ফাতিমা আল ফিহরি নামে এক ধনি সম্ভ্রান্ত মহিলা ৮৫৯ সালে উচ্চশিক্ষায় বিশ্বের প্রথম প্রাতিষ্ঠানিক ডিগ্রি প্রদানকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তোলেন। তৎকালীন সময়ে এই বিশ্ববিদ্যালয় ভূমধ্যসাগর অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ বুদ্ধিবৃত্তিক কেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত হত।

শিক্ষাব্যবস্তাঃ প্রথম থেকেই এই বিশ্ববিদ্যালয় এ ধর্মীয় শিক্ষার উপর গুরুত্ব দেওয়া হতো যার প্রেক্ষিতে আরবি ব্যাকারন ,ভাষা বিজ্ঞান এবং ইসলামিক আইন সম্পর্কিত বিষয়ের উপর অধ্যয়নের সুযোগ ছিল। এছাড়াও ফার্সি ,ইংরেজি এবং বিজ্ঞান সম্পর্কিত বিষয়ে অধ্যয়ন করা যেত।
সব থেকে মজার বিষয় জেটা ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠদান প্রক্রিয়া ছিল সনাতন পদ্ধতির শিক্ষার্থীদের উপবিত্তকার ভাবে বসে পাঠ নিতে হতো ।
Al-Qarawiyyin বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতিমান শিক্ষার্থী: এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই শুরু হয়েছে আধুনিক উচ্চশিক্ষার পদযাত্রা । এই পদ যাত্রার অগ্রপথিক যারা এখান থেকে অধ্যায়ন করে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরেছেন আর নতুন প্রজন্মের জন্য রেখে গেছেন অক্রিত্তিম প্রেরনা, চলুন জেনে নি তাদের কয়েক জনের নাম।

১। গার্বার্ট অব অভার্গন -(পরবর্তীতে পোপ দ্বিতীয় সিলভেস্টার হন। বাকি ইউরোপে আরবি সংখ্যা পদ্ধতি ও শূণ্যের ধারণার প্রচলন ঘটনার জন্য তাকে কৃতিত্ব দেয়া হয়)
২। ইবনে খালদুন-( একজন আরব মুসলিম পন্ডিত। আধুনিক সমাজবিজ্ঞান,ইতিহাস ও অর্থনীতির জনকদের মধ্যে তাকে অন্যতম বিবেচনা করা হয়।)
৩। মাইমনিদেয়াস -(বিখ্যাত ইহুদি দার্শনিক)।
৪।মুহাম্মাদ আল-ইদ্রিস (বিখ্যাত ভূগোলবিদ)।
৫। জাঁকব গলিউস –( বিখ্যাত গণিতবিদ)।
এছাড়াও , Muhammad Taqi-ud-Din al-Hilali, Abdullah al-Ghumari, Imam al-Bannani, Leo Africanus, Nicolas Cleynaerts, Abd el-Krim el-Khattabi, Allal al-Fassi এর নাম উল্লেখযোগ্য ।
সুপ্রিয় পাঠক সাধ্যমত চেষ্টা করেছি সঠিক তথ্য গুলো জানানোর তবুও ভুল হলে গঠন মূলক সমালোচন করতে ভুলবেন না  , আপনাদের Support ই অনুপ্রানিত করবে আর ভালো তথ্যমূলক লেখার। আমার এই ছোট্ট পরিশ্রম সার্থক হবে যদি আপনাদের জ্ঞানপিপাসু মনের জানালাটা সবার জন্য উন্মুক্ত থাকে।