ফেসবুকে পোস্ট করা অনেক ভিডিও ভালো লাগলেও তা ডাউনলোড করা যায় না। কিন্তু এখন থেকে সহজেই ফেসবুকের যে কোনো ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন। নিম্নে ১০টি ওয়েব সাইটের ঠিকানা দেয়া হলো, যে সাইটগুলোতে ফেসবুকের ভিডিও এর লিঙ্ক পেস্ট করে সহজেই ভিডিওটি ডাউনলোড করা যাবে। ফেসবুকের ভিডিও এর লিঙ্ক পেতে ঐ ভিডিওতে ক্লিক করে তার ইউআরএল টা কপি করে নিলেই হয়ে গেল।
www.downvids.net
www.facebookvideoz.com
www.fbdown.net
www.keepvid.com
www.getfbstuff.com
www.savefrom.net
www.downfacebook.com
www.videograbber.net
www.savevideo.me
www.savedeo.com
Category: ১০ই আগষ্ট
রেমিটেন্সে সেরা সৌদি আরব
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার সৌদি আরবে সরকারি হিসাবে প্রায় ১৫ লাখ বাংলাদেশি বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে কিছু সময় দেশটি থেকে রেমিটেন্স আসায় সামান্য ভাটা পড়লেও সর্বোচ্চ এসেছে সেই দেশ থেকেই।
আলোচ্য সময়ে সৌদি আরব থেকে এসেছে ৩৩৪ কোটি ৫২ লাখ মার্কিন ডলার, যা অর্থবছরটিতে আসা মোট রেমিটেন্সের ২২ শতাংশ। গেল অর্থবছরে মোট এক হাজার ৫৩১ কোটি (১৫ দশমিক ৩১ বিলিয়ন) ডলারের প্রবাসী আয় দেশে এসেছে। যা এক বছরে সর্বোচ্চ রেমিটেন্সের রেকর্ড। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
রেমিটেন্সের উৎস হিসেবে দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে থাকা সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং যুত্তরাষ্ট্র প্রবাসীরাও আগের তুলনায় এ সময়ে বেশি টাকা দেশে পাঠিয়েছেন। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ২৮২ কোটি ৩৮ লাখ ডলারের রেমিটেন্স এসেছে। আর যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ২৩৮ কোটি ডলার।
এই বছরটিতে মধ্যপ্রাচ্য থেকে রেমিটেন্স এসেছে মোট ৯০৭ কোটি ২৩ লাখ ডলার। আর যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, জাপান, মালেয়শিয়া, সিঙ্গাপুর, অস্ট্রেলিয়া, ইতালি, দক্ষিণ কোরিয়া, হংকংসহ আরো কয়েকটি দেশ থেকে বছরজুড়ে মোট রেমিটেন্স এসেছে ৬২৪ কোটি ৪৫ লাখ মার্কিন ডলার।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র ম. মাহফুজুর রহমান বলেন, ‘বছরের মাঝামাঝিতে সৌদিতে ‘আকামা’ নিয়ে সমস্যার কারণে অনেককেই দেশে ফিরে আসতে হয়েছে। ফলে সে সময়টাতে রেমিটেন্স আসা কিছুটা কমে গিয়েছিল। দেশটিতে এ বিষয়টি নিয়ে একটু স্থিতিশীলতা আসার পরই আবার প্রবাহ আগের অবস্থানে চলে এসেছে। দেশটি আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় শ্রমবাজার বলেই রেমিটেন্সের একটা বড় অংশ আসে সেখান থেকে।’
এইচএসসির ফল চ্যালেঞ্জ করবেন যেভাবে
আশনুরূপ ফলাফল না এলে ফল পুনঃনিরীক্ষা করার সুযোগ রযেছে। এক্ষেত্রে চাইলে একজন শিক্ষার্থী রেজাল্ট চ্যালেঞ্জ করতে পারেন। রোববার এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশিত হয়েছে। তবে আজ যাদের আশানুরূপ ফল আসেনি তারা আগামী ১০ থেকে ১৬ আগস্ট পর্যন্ত ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করতে পারবেন। শুধুমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক থেকে এ সুযোগ থাকছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আন্তঃবোর্ড সমন্বয় সাব-কমিটির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক শ্রীকান্ত কুমার চন্দ জানান, ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করতে RSC লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে বিষয় কোড লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।
ফিরতি এসএমএসে ফি বাবদ কত টাকা কেটে নেয়া হবে তা জানিয়ে একটি পিন নম্বর (পার্সোনাল আইযেন্টিফিকেশন নম্বর-PIN) দেয়া হবে। এসময় আবেদনে সম্মত থাকলে RSC লিখে স্পেস দিয়ে YES লিখে স্পেস দিয়ে পিন নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে যোগাযোগের জন্য একটি মোবাইল নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে।
প্রতিটি বিষয় ও প্রতি পত্রের জন্য দেড়শ’ টাকা হারে চার্জ প্রযোজ্য হবে। তবে যেসব বিষয়ের দুটি পত্র (প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র) রয়েছে যে সকল বিষয়ের ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করলে দুটি পত্রের জন্য মোট ৩০০ টাকা ফি দিতে হবে।
একই এসএমএসে একাধিক বিষয়ের আবেদন করা যাবে, এক্ষেত্রে বিষয় কোড পর্যায়ক্রমে ‘কমা’ দিয়ে লিখতে হবে।
প্রেসক্রিপশনে ব্যবহত ‘Rx’ চিহ্ন দিয়ে যা বোঝায়
- ডা: মো. এনামুল হক মনি
প্রেসক্রিপশন বা চিকিৎসার ব্যবস্থাপত্রে ব্যবহত ‘Rx’ চিহ্ন নিয়ে কয়েকটি মতবাদ প্রচলিত আছে। প্রথমত, Rx হল বৃহস্পতি গ্রহের Astrological সাইন আর বৃহস্পতি গ্রহের নাম ইংরেজিতে Jupiter যা কিনা রোমানদের মতে দেবতাদের রাজা। Rx লেখা হয় এই জন্য যে প্রেসক্রিপশনে লিখা পথ্যের উপর যেন রোমান দেবতা Jupiter শুভদৃষ্টি দেন এবং রোগী আরোগ্য লাভ করে।
এছাড়া, চিকিৎসা শাস্ত্রের অভিধান মতে, Rx একটি ল্যটিন শব্দ যা ‘recipe’ ও ‘to take’ এই দুটো মানে বোঝায়। মূলত এই RX প্রতীকটি এসেছে একটা ল্যাটিন শব্দ থেকে। শব্দটা হল Recipe, যার অর্থ হল ‘আপনি নিন’। প্রাচীন মিশরীয়দের মধ্যে ‘উটচাট’ বা ‘হোরাসের চোখ’ নামে এক ধরনের কবচের প্রচলন ছিল। হোরাস হচ্ছেন একজন স্বাস্থ্য দেবতা। ‘হোরাসের চোখ’ নামে যে কবচ প্রচলিত ছিল তা অনেক রোগ প্রতিরোধ করত। এই কবচের প্রাথমিক আকৃতি অনেকটা হেরাসের চোখের মত ছিল। তবে এটা নানান জিনিস দিয়ে তৈরি করা হত।
এভাবে এটি ব্যবহৃত হতে শুরু করে এবং কালক্রমে এটি ব্যবস্থাপত্রে চলে আসে। তবে অবশ্যই এটি ব্যবস্থাপত্রে আসার পেছনে দেবতার অনুগ্রহে রোগ নিরাময়ের একটা ব্যাপার থেকেই যায়। ভিন্ন মতানুসারে, Rx বলতে R = Refer to এবং X = Jesus Christ, অর্থাৎ Rx = Refer to Jesus Christ, মানে ‘যিশুর নামে পড়া শুরু করুন’। যেমন আমরা বলি ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ বা ‘মহান আল্লাহর নামে পড়া শুরু করছি’, ঠিক সেরকম।
X শব্দের ব্যাখ্যা: X দ্বারা জেসাস ক্রাইস্ট বা যিশু খ্রিস্টকে বোঝানো হয়। যেমন Xmas দ্বারা বোঝানো হয় ক্রিসমাস। উল্লেখ্য, X দ্বারা গ্রিক অক্ষর “Chi”কে নির্দেশ করে, যা দ্বারা গ্রিক ভাষায় সংক্ষেপে ক্রাইস্ট বা যিশুকে বোঝানো হয়ে থাকে। কেউ কেউ বলে থাকেন, Rx মানে Report extended। আপনার শরীরের সমস্যা বা রোগ নির্নয় করে ‘এক্সটেন্ডেড’ যে রিপোর্ট করা হয় যাতে পরবর্তি পদক্ষেপ বর্ণিত থাকে বিধায় এখানে Rx লেখা থাকে।
লেখকঃ পিএইচডি গবেষক, কোরিয়া
৩০ টাকায় ক্যানসার চিকিৎসা!
ঘাতকব্যাধি ক্যানসার চিকিৎসায় যুগান্তকারী পরিবর্তন আসতে চলেছে। দুজন চিকিৎসাবিজ্ঞানী ১৪ বছর গবেষণা করার পর এই সুখবর দিচ্ছেন যে, লাখ লাখ টাকা নয়, হয়তো ৩০ টাকায় মিলবে ক্যানসারের থেরাপি।
কলকাতার দুই বাঙালি চিকিৎসাবিজ্ঞানী বলেছেন, ডোপামাইন হরমোনকে কাজে লাগিয়ে সহজে ক্যানসার চিকিৎসা করা যাবে। ডোপামাইন হরমোনকে ‘হ্যাপি হরমোন’ বলা হয়। এই হরমোন টিউমার ধ্বংস করতে সক্ষম।
হ্যাপি হরমোন নিয়ে কাজ করছেন চিকিৎসাবিজ্ঞানী পার্থ দাশগুপ্ত ও সুজিত বসু। তারা দীর্ঘদিন ধরে এই হরমোনের কার্যকারিতা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখছেন। পার্থ ও সুজিত জানিয়েছেন, ইঁদুরের ওপর গবেষণা চালিয়ে তারা সফলতা পেয়েছেন। কিন্তু এখনো মানুষের ওপর এর কার্যকারিত পরীক্ষা করা হয়নি। তবে তাদের গবেষণার ফলাফল বলছে, মানুষের শরীরে হ্যাপি হরমোন ব্যবহার করে ক্যানসার চিকিৎসায় সফলতা পাওয়া যাবে। তাই যদি সত্যি হয়, তাহলে ক্যানসার চিকিৎসায় এটিই হবে সর্বাধুনিক ও স্বল্প ব্যয়ের চিকিৎসাপদ্ধতি।
গবেষক পার্থ ও সুজিত বলেছেন, তাদের উদ্ভাবিত পদ্ধতিতে ক্যানসার চিকিৎসায় খরচ হবে মাত্র ৩০ টাকা (২৫ রুপি)। যেখানে কেমেথেরাপির কোর্সে ব্যয় করতে হয় লাখ লাখ টাকা।
ভারতের চিত্তরঞ্জন জাতীয় ক্যানসার গবেষণা ইনস্টিটিউটের ইমেরিটাস অধ্যাপক পার্থ দাশগুপ্ত। আর সুজিত বসু ওহাইও স্টেট ইউনিভার্সিটির ওয়েক্সনার মেডিক্যাল সেন্টারে কর্মরত আছেন। তারা যৌথভাবে এক যুগেরও বেশি সময় ধরে ডোপামাইন হরমোন নিয়ে গবেষণা করতে করতে অবশেষে সফলতার দ্বারে পৌঁছেছেন।
ডোপামাইন হলো একটি নিউরোট্রান্সমিটার, যা মানুষের চলাচল ও আবেগ নিয়ন্ত্রণে রাখে। পার্থ ও সুজিত বলছেন, টিউমারে প্রবেশ করে ক্যানসার কোষ গিলে ফেলতে পারে ডোপামাইন। এমনকি ক্যানসার কোষগুলো একসময় ধ্বংসও করতে পারে। রক্তকণিনাগুলোর বৃদ্ধি যদি ধরা যায়, তাহলে টিউমার ধ্বংস করতে সক্ষম হবে ডোপামাইন।
তবে ডোপামাইনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রোধ করার পরিপূর্ণ উপায় এখনো তাদের আয়ত্তে আসেনি। ধারাবাহিক গবেষণায় এ ক্ষেত্রেও সাফল্য পাওয়া যাবে বলে তাদের বিশ্বাস। আর সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ক্যানসার চিকিৎসা হবে মাত্র ৩০ টাকায়।
তথ্যসূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া অনলাইন।
শরীর তাজা করার মহৌষধ
ফোনে কল দিয়ে কেউ বিরক্ত করছে? সহজে বের করে ফেলুন তার নাম এবং ঠিকানা!
মোবাইলে অচেনা নম্বর থেকে ক্রমাগত কল বা মিসকল আসার মত বিরক্তিকর ব্যাপার কিছুই হতে পারে না। বিশেষত মেয়েদের জন্যে এই ভোগান্তি তো একেবারেই অলিখিত। বকাঝকা, ফোন সাইলেন্ট করে রাখা কোন কিছুতেই যেন কাজ হয় না। কিন্তু ভাবুন তো, অচেনা এই লোকটির নাম ঠিকানা যদি এক মিনিটেই আপনার হাতের মুঠোয় চলে আসে, আর আপনি উলটো তার নাম ধরে ডেকে বেশ ভালো রকম একটা হুমকী দিতে পারেন, কিংবা সহজেই পুলিশের কাছে তার নাম ঠিকানা দিয়ে দিতে পারেন, তাহলে কি ভালোটাই না হতো! না স্বপ্ন নয় একেবারেই, প্রযুক্তির উৎকর্ষে এই ছোট্ট কাজটি আপনি করতে পারেন স্রেফ ঘরে বসেই। আপনার স্মার্টফোনে গুগল প্লে স্টোর থেকে কয়েক সেকেন্ডেই নামিয়ে নিতে পারেন, এইসব অচেনা নাম্বার থেকে ফোনদাতার নাম ঠিকানা, সবই!
True caller:
এই ছোট্ট অ্যাপস টি পাবেন গুগল প্লে স্টোরে। এটি আপনার ফোনে ইন্সটল করে নিন। তারপর কোন অচেনা নম্বর থেকে ফোন এলেই, স্রেফ জাদুর মত আপনার ফোনে ভেসে উঠবে কলদাতার নাম। তবে হ্যাঁ, শর্ত প্রযোজ্য। সেই নম্বরটি যদি তার নামে রেজিস্ট্রেশন করা থাকে, তবেই আপনি এই সুবিধাটা পাবেন। আর সেই লোক যদি ফেসবুকে এই নম্বরটি ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে তো দেখতে পাবেন তার ছবি সহই! দেখে নিন তো, পরিচিত কেউই আপনার সাথে এই বিরক্তিকর আচরণটি করছে কিনা! বাড়তি পাওনা হিসেবে বিনেপয়সায় আপনি এই কলদাতাকে ব্লক করে রাখতে পারবেন।
Facebook:
বার বার ফোন করতেই থাকা বিরক্তিকর নম্বরটিকে কিন্তু আপনি ট্র্যাক করতে পারেন ফেসবুকের মাধ্যমেও। ফেসবুকের সার্চ অপশনে গিয়ে ফোন নম্বরটি টাইপ করুন। সে ব্যক্তি যদি এই ফোন নম্বরটি তার একাউন্টে ব্যবহার করে (করার সম্ভাবনা খুব বেশী), তাহলে তাকে সহজেই খুঁজে পাওয়া সম্ভব।
LINE whoscall:
অনেকটা ট্রুকলারের মতই এটিও অচেনা ফোনদাতার রেজিস্টার্ড নাম ও অন্যান্য তথ্য ও তার মোবাইলে লোকেশন অন থাকলে তার ঠিকানা অব্দি দেখিয়ে দেবে আপনাকে।
Mobile Number Locator:
অচেনা নম্বর থেকে ফোনদাতার রেজিস্টার্ড নাম জানবে এই অ্যাপটি। অ্যাপটির অন্যতম সুবিধা হচ্ছে, এটি ইন্টারনেট কানেকশন ছাড়াই কাজ করে। ইনকামিং ও আউটগোয়িং কল চলাকালীনই কলারের ও প্রাপকের বিস্তারিত জানিয়ে দেয় এই অ্যাপ। গুগল ম্যাপের সাহায্যে এই অ্যাপ কলারের লোকেশনও দেখিয়ে দেবে।
বলিউডে আসার পূর্বে গরীব ছিলো বলিউডের যে সব বিখ্যাত তারকারা !
চেষ্টা আর পরিশ্রম ব্যতিত এই পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত হওয়া সম্ভব নয়। আজকাল বলিউডের সেলিব্রেটিদের বিলাসবহুল ও স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ জীবনযাপন দেখলেই আমাদের অনেকেরই ঢের ইচ্ছা জাগে, যেন তাদের মতোই জীবনটাকে বিলাসবহুল করতে। অবশ্য সিনেমা জগতে এসেই যে সবাইকে প্রতিষ্ঠিত হতে হবে এমনটি নয়।
বলিউড সেলিব্রিটিদের জীবন যাপন একজন সাধারণ মানুষের জীবনের চেয়ে শত গুণ ভালো। কিন্তু এই শতগুন ভালো হওয়ার পিছনে একটি অন্যতম বাস্তবতা কাজ করে। সেই বাস্তবতা হলো, বিখ্যাত তারকারা এমনি এমনি বিখ্যাত হয়নি। তারাও একসময় আর দশটা মানুষের মতই সাধারন মানুষ ছিলেন। সাধারণ মানুষের মতো ছিলো তাদের চালচলন ও জীবনব্যবস্থা। সেরা তারকারা যাদের অনেকেই মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছেন, কেউই আবার খুব গরীব পরিবারে জন্মেছেন। তারা কেউ কেউ ভাড়া বাড়িতে বাস করতেন। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়, চেষ্টা, অধ্যাবসায় ও পরিশ্রম তাদের কোথা থেকে কোথায় নিয়ে গেছে। পাঠকগণ আপনারা নিচের তথ্যগুলো পড়লেই অবাক হবেন যে কিভাবে তারা নিজেদের মেধা আর শ্রম দিয়ে অসাধ্য সাধন করলোঃ
অমিতাভ বচ্চনঃ বলিউডের বিগ বি অমিতাভ বচ্চন, সেই নব্বই দশকে তার বলিউডে আগমন। বর্তমানে অন্যান্য তারকাদের চাইতে বেশ খ্যাত ও প্রভাবশালী তারকা তিনি। তবে পূর্বে তিনি এই রকম ছিলেন না, কারণ গরীব থাকাকালীন কাজের খোঁজে তিনি আল্লাহবাদ থেকে মুম্বাই এসেছিলেন। তখন সেখানে তার কোন আত্মীয় ছিলো না, আর তাই থাকার মতো কোন জায়গা না পেয়ে তিনি সমুদ্রের তীরে থাকা বেঞ্চে শুয়ে রাত্রি জাপন করতেন।
রজনিকান্তঃ বর্তমানে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া তামিল সুপারস্টার রজনিকান্ত একসময় যিনি ছিলেন বাসের কন্ডাক্টর। দুটা পয়সা কামানোর জন্য তিনি মাঝে মধ্যে কুলিগিরিও করতেন।
মেহমুদ আলিঃ মেহমুদ আলী জনপ্রিয়তার কারণে অনেকেই তাকে মেহমুদ নামেই চিনেন। খ্যাতি অর্জন করার আগে পূর্বে তিনি খুবই দুস্থ জীবন অতিবাহিত করেছিলেন। পোলট্রি বিক্রেতা ও ড্রাইভার হিসেবে কাজ করে তিনি জীবিকা নির্বাহ করতেন।
শাহরুখ খানঃ বলিউডের কিং খান শাহরুখ খান, বর্তমানে মিডিয়া তাকে কিং খানেই নামেই বেশি চেনে। ধনী ও প্রভাবশালী তারকাদের সাথে তার নামটিও শীর্ষে রয়েছে। কিন্তু এই ধনী তারকাই একদিন ৫০ টাকা বেতনে চাকরি করেছিলেন। বন্ধুদের কাছ থেকে টাকা ধার করে ছবির শ্যুটিং দেখতে যেতেন। পার্কের সিটগুলোতে পেপার বিছিয়ে ঘুমাতেন। তবে একান্ত ইচ্ছাই তার ভাগ্যকে বদলে দিতে সহায়তা করেছে।
অক্ষয় কুমারঃ খিলাড়ি হিরো অক্ষয় কুমার বলিউডে যার ছবি মানেই অন্য কিছু। অ্যাকশন, কমেডি ও রোমান্টিক ঘরনার সকল ছবিতেই নিজেকে খুব ভালো ভাবেই নিজেকে মানিয়ে নেয় অক্ষয়। কিন্তু জেনে আশ্চর্য হবেন যে, অতীতে এই খ্যাতিমান তারকা বাংলাদেশের একটি হোটেলে সাধারণ শেফ হিসাবে কাজ করতেন। ১৫০০ হাজার টাকার বেতন পাওয়া এই খ্যাতিমান তারকা রান্নাঘরের মেঝেতে ঘুমাতেন।
রাকেশ ওঁমপ্রকাশ মেহরাঃ সিনেমা জগতের একজন নামকরা নির্মাতা। বলিউডে প্রবেশের আগমুহূর্তে অনেক দারিদ্র্যতার মধ্য দিয়ে তার জীবন কেটেছে। শ্যুটিং সেটে তিনি চা দেওয়ার কাজ করতেন, তাছাড়া সেখানকার পরিচ্ছন্ন কর্মী হিসেবে নিয়োগ নিয়েছিলেন।
নওয়াজুদ্দিন সিদ্দিকিঃ অভিনয়ের ক্যারিয়ার শুরুর আগে নওয়াজুদ্দিন সিদ্দিকী কেমিস্ট ও পিয়ন হিসাবে কাজ করতেন।
বোমান ইরানিঃ বোমান ইরানি ছোট কাল থেকেই জীবিকার জন্য তার মায়ের সাথে তাদের একটি রুটির দোকানে কাজে সহায়তা করতেন। তাছাড়া মুম্বাইয়ের তাজমহল হোটেলের শেফ ও কক্ষ পরিদর্শক হিসেবে কাজ করতেন। কিন্তু পরিশ্রম ও সৃজনশীলতার জোরে বোমান ইরানি আজ আলোচিত অভিনেতা।
রাখি সাওয়ান্তঃ ছোটকাল থেকেই অনেক দারিদ্রতার কষাঘাতের মধ্য দিয়ে জীবন পার করেছিলেন আইটেম নাম্বার রাখি সাওয়ান্ত। সরাইখানায় খাবার দেওয়ার কাজে নিয়োজিত ছিলেন রাখি। এছাড়া বিয়ে বা অন্য কোন অনুষ্ঠানে কাজ করে রোজগার করতেন। পরবর্তীতে বার নাচিয়ে হিসেবে কাজ করতে করতে এক সময় বলিউডে প্রবেশ করেন এই আইটেম গার্ল।
ফ্রি হোম ডেলিভারি বিজনেস কীভাবে শুরু করা যায়?
প্রশ্নঃ ফ্রি হোম ডেলিভারি বিজনেস কীভাবে শুরু করা যায়? আমি আমার এলাকায় ফ্রি হোম ডেলিভারি শুরু করতে চাই । যেমন চাল , ডাল ইত্যাদি বা পচনশীল কোন দ্রব্য মাছ, মাংস, শাক সবজি বাদ দিয়ে যা আছে সব। এটি কীভাবে শুরু করবো, জানাবেন প্লিজ?
উত্তরঃ প্রথমত আপনার সৃজনশীল ক্যারিয়ার চিন্তার জন্য অভিনন্দন। এটি খুবই ভালো একটি ক্যারিয়ার চিন্তা যা আপনাকে কিছুদিনের মাঝেই একজন সফল ব্যক্তিতে পরিণত করে দিতে পারে যদি আপনি এর পেছনে কঠোর শ্রম দেন। ফ্রি হোম ডেলিভারি বিজনেস বাংলাদেশে খুব একটা প্রচলিত নেই। যেকোনো সময়ে আপনি এই ব্যবসাটি শুরু করে দিতে পারেন। তবে এর আগে আপনাকে কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হবে।
যা যা করবেন :
১. ফ্রি হোম ডেলিভারি বিজনেস শুরু করার আগে আপনাকে একটি লাইসেন্স করে নিতে হবে।
২. সরকারিভাবে অনুমোদন নেয়ার চেষ্টা করুন।
৩. পণ্য ডেলিভারি দেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় গাড়ির ব্যবস্থা করুন।
৪. পণ্যের কিছু সেক্টর বাছাই করুন যেগুলো থেকে আপনি বেশি লাভ করতে পারবেন। যেমন ফার্মাসি, মুদি, ব্যাংক, রেস্টুরেন্ট, ফুলের দোকান, হাসপাতাল, অফিস অথবা গিফট শপ ইত্যাদি জায়গাগুলোতে আপনার পরিচিতি বাড়ান।
৫. আপনার অফিসের স্থান নির্বাচন, অফিসের একটি নাম দিন এবং এর প্রয়োজনীয় বিজনেস কার্ড, ওয়েবসাইট ইত্যাদি তৈরি করুন। সরবরাহকৃত গাড়িতে আপনার অফিসের যোগাযোগের ঠিকানা লিখে দিন। তাছাড়া অফিসে সবসময় সব ধরনের সহযোগিতা দিতে কিছু এমপ্লয়ি নিয়োগ দিন।
অফিসিয়াল এসব কার্যক্রম ঠিক করে আপনি খুব সহজেই ফ্রি হোম ডেলিভারি বিজনেস শুরু করে দিতে পারেন।
রহস্য খুলতে শুরু হয়েছে ব্লগার নীলয় নীল হত্যার, লিভ টুগেদার করার কারনেই খুন দাবি নয়ন চ্যাটার্জির
ইতিপূর্বে বেশ কিছু ব্লগারকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে অনেকের ধারনা ইসলাম বিরোধী লেখা ও ইসলাম কে অশ্লীলভাবে কঠাক্ষ করায় এদের খুন করা হয় বলে সকলের ধারনা, সর্বশেষ ধারাবাহিক নির্মমতার শিকার হন ব্লগার নীলয় নীল, নিলয় নীলকে হত্যার পর শুরুতে ধারনা করা ইসলাম বিরোধী লেখা ও ইসলাম কে অশ্লীলভাবে কঠাক্ষ করায় নিলয় নীলকেও খুন করা হয়েছে! কিন্তু সময় যত গড়াচ্ছে জট খুলতে শুরু করেছে ব্লগার নিলয় নীলকে খুন করার পিছনে মূল রহস্য কি তা একে একে বের হয়ে আসতে শুরু করেছে, ব্লগার নিলয় নীল ইসলাম বিরোধী লেখা লিখতো ও ইসলাম কে অশ্লীলভাবে কঠাক্ষ শুধু তাই নয়, তার লেখা ব্লগ ও তার ফেসবুক প্রোফাইল ঘেঁটে দেখা যায় সে ছিল ব্লগার নিলয় নীল ছিল অশ্লীলমনা !
অশ্লীলমনার কারনেই নাকি ইসলাম বিরোধী লেখার কারনে উগ্রপন্থিরা তাকে খুন করেছে তা জানতে প্রশাসনের রিপোর্ট পাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে ।
প্রথমে নীলের কথিত বউ আশা মনির এই ভিডিও দেখার অনুরোধ জানাই https://www.youtube.com/watch?v=sliSTI0UDNQ
এ বিষয়ে নয়ন চ্যাটার্জি একজন ব্লগার নীলয় নীলের অতীত কর্মকাণ্ড একটি অনুসন্ধানী পোস্ট পাঠকদের সামনে তুলে ধরা হলো ।
আমি আগেই বলেছিলাম.
নীলয় নীল হত্যাকাণ্ডে নীলয়ের স্ত্রী আশামনির ভূমিকা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে। এটা আগে শুধু আমার আশঙ্কা ছিলো, কিন্তু এখন একই ধরনের কথা বলছে নিলয়ের পরিবারের লোকজন (খবর সূত্র: http://goo.gl/aQr2mV )।
একটা কথা জানা জরুরী,
শুধু নাস্তিক্যবাদী ইস্যু নিয়ে যদি নিলয় খুন হতো, তবে আশামনিরও খুন হওয়ার কথা ছিলো। কারণ, আক্রমণকারীদের চোখে আশামনিও নাস্তিক হওয়ার কথা। কেননা-
১) আশামনি নিজেও ছিলো বাম মতাদর্শের যুবমৈত্রীর কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ।
২) আশামনি নিজেও ছিলো গণজাগরণ মঞ্চের একজন সক্রিয় সদস্য।
নিলয় খুন হলো, অথচ তার নাস্তিক স্ত্রী আশামনির গায়ে একটা আচড়ও পড়লো না !! সত্যিই অাশ্চর্যজনক !
আরেকটি বিষয় ধরিয়ে দিচ্ছি, মিডিয়াতে প্রথম থেকে নিলয়ের বয়স নিয়ে লুকোচুরি করা হচ্ছে। সব মিডিয়াতে বলা হচ্ছে তার বয়স নাকি ৪০। কিন্তু তার আত্মীয়দের ভাষ্যমতে অনেক কম। কেউ কেউ বলছে ২৭। ধরলাম তার বয়ষ ২৭-৩০। কিন্তু প্রায় ১৩-১০ বছর বৃদ্ধি করে কেন প্রচার করা হলো ?? অর্থাৎ প্রাথমিক অবস্থায় আশামনি মিডিয়ার কাছে নিলয়ের বয়স নিয়ে লুকোচুরি করেছে। এটাই প্রমাণ করে তার কথার মধ্যে যথেষ্ট ঘাপলা আছে। আর ঘাপলাটার সূচনা করেছে আশামনি নিজেই দুটো বিষয় দিয়ে-
ক) সস্তা চাপ দাড়ি তত্ত্ব দিয়ে
খ) সস্তা ‘নারায়ে তাকবির’ বলে কোপ দেওয়ার তত্ত্ব দিয়ে।
এখানে নীলয় নীল সম্পর্কে দুটো তথ্য দিয়ে রাখি—
১) নীলয় নীল নিজে ছিলো নুডিস্ট (ন্যাংটোবাদী) প্রেমী। নগ্ন শরীরের মধ্যে সে শিল্প খুজে পেতো। (https://goo.gl/wyTlF9, https://goo.gl/hFiKuS, https://goo.gl/Vl8q54)। তবে তার মূল ফে্টিশ ছিলো সুন্দর ‘পা’ দর্শন।
২) নীলয় নীল ও তার স্ত্রী উভয় ছিলো ন্যাংটো সাজুর https://goo.gl/JoNQAN
https://www.facebook.com/vsazu) ঘনিষ্ঠজন।
তবে এটা মোটামুটি নিশ্চিত, ২৭ বছরের বিকৃতমনা নীলয়, প্রায় ৩৫ বছরের আশামানির সাথে নিম্নবিত্ত এলাকা গোড়ানে স্বল্পমূল্যে ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর পরিচয় দিয়ে লিভ টুগেদার করতো। কারণ তার পরিবার নিলয়ের বিয়ের বিষয়টি জানতোই না (http://goo.gl/FaeQKI)।
কমেন্টে দুটো ছবি দিলাম–
ক) নীলয়ের কযেক বছর আগের ছবি
খ) ন্যাংটোবাদী গ্রুপের সাথে নীলয় ও তার কথিত স্ত্রীর ছবি।
সবাইকে লেখা পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
Abdul Baten Miaji লিখেছেনঃ
ব্লগার নীলের বউ? পরিবারের লোক জনের প্রশ্ন! বউ আসবে কোত্থেকে?
++++++++++++++++++
চলুন দেখা যাক-
প্রথমে দেখুন এ ভিডিওটি-
https://youtu.be/DsAcHvUQYhk
নীলের নিকট আত্মীয়ের সাক্ষাৎকার যেখানে তারা দাবী করেন তার সেই কথিত বৌ-ই নীলের খুনি!!
আসলেই কি তাই! কে এই মেয়ে? নাম আশা মনি। পরিচিত লাগছে? হ্যা। তার প্রোফাইল লিংক-https://www.facebook.com/ncmone
ন্যাংটা সাজুর কথা মনে আছে? যে কিনা ল্যাংটা হয়ে দেশ বদলায়? সাজুর সাথে এই মেয়েকে অনেক অনেক বার অন্তরঙ্গ অবস্থায় দেখা গেছে। সাথে সেই কথিত শালিও! আজ থেকে তিন বছর আগে সাজুর সাথে রাতে মদ খেয়ে মাতলামিও করেছে এই দুই বোন।
লিঙ্ক-https://www.youtube.com/watch?v=sliSTI0UDNQ
ধারনা করা হয় এই আশা মনি সাজুর রক্ষিতা। অর্থাৎ লিভ টুগেদার করতো। তাদের ভারতে হানিমুনের ভিডিও লিঙ্ক-https://www.youtube.com/watch?v=7kdZYEAzTbQ%2F%2F
কিন্তু খটকা লাগলো এদের দুই জনকেই নীলের বাসায় দেখে। তবে কি নীলয় এক সঙ্গে দুই রক্ষীতা পুষত ?
নীলের বাসায় এই মেয়ে কি করে? সাথে তার বোনও আছে! এই মেয়ে যেখানেই যায় সাথে তার কথিত সেই বোন থাকে। এই মেয়ে কি পতিতা? নাকি নীলের বউ? নাকি নীলের আত্মীয় যা বলছে- সংঘ বদ্ধ খুনী চক্রের কেউ?
নাস্তিক নিলয় কে খুন করতে এলো খুনি অথচ সেই ঘরেই গনজাগরনমঞ্চের আরেক নাস্তিক আশামনি অর্থাৎ নয়নের বৌ নামক রক্ষিতা ছিলো। কই তাকেতো একটা ফুলের টোকাও দেয়া হলো না। যদি নাস্তিক ইস্যুতে নয়নকে মারা হতো তবে নয়নের বৌ ও দুই একটা কোপ খাইত। সেরকম কিছু কি হয়েছে? বরং রক্ষিতা দুই বোন বহাত তহিয়তেই আছে। আর নিজের বাসার ভেতরে অচেনা কাউকে কেউ ঢুকতে দেয় ? অথচ আশামনি অপরিচিত লোকদের বাসায় ঢুকালো বাড়ি ভাড়ার গল্প ফেঁদে। এথেকে কি বোঝা যায় ?
পানি ঘোলা করার জন্য, মুসলমানদের দোষারোপ করার জন্য মুখস্ত ভাবে এসব ব্লগারদের খুনের দোষ অন্য দিক ডাইভার্ট করা হয়, অথচ এর পিছনে যে অন্য কিছু অছে এটা ভাবার সুযোগ ও দেয়া হয় না।
মনে হয় নীলয়ের রক্ষিতা ও তার বোন , ন্যাংটা সাজু ও এই গ্রুপের সবাইকে রিমান্ডে নিলেই প্রকৃত সত্য বের হয়ে আসবে।
সাজুর এই ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও তে আশামনির সাথে অনেক অন্তরঙ্গ মুহূর্তে দেখা গেছে
আশা মনির সাথে লিভ টুগেদার করতেন ব্লগার নিলয়
আর তার বোন জয়শ্রী চট্টোপাধ্যায় গোপা দাবি করেন,‘ নিলয় বিয়ে করেছে এই খবর আমরা জানিনা’।এদিকে আশামণি নিজেকে নিলয়ের স্ত্রী দাবি করলেও গোয়েন্দাদের তদন্তে বেরিয়ে আসছে থলের বিড়াল, গোয়েন্দাদের তথ্য মতে তারা আসলে স্বামী-স্ত্রী নয়। তারা বন্ধু, একসঙ্গে থাকতেন।নিলয়ের খালা সাথী চট্টোপাধ্যায় একমাত্র বোন জয়শ্রী চট্টোপাধ্যায় ও আত্মীয়-স্বজনরা দাবি করেছেন, ঢাকায় নিলয়ের সঙ্গে যে মেয়েটি (আশামণি) নিলয়ের স্ত্রী হিসেবে পরিচয় দিচ্ছে সে তার স্ত্রী নয়। ওই মেয়েটিকে তদন্তের আওতায় আনার দাবি জানিয়ে তারা বলেন, পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে তার মুখ থেকেই হত্যার মূল রহস্য বেরিয়ে আসবে।নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, বন্ধু মিঠু, স্ত্রী আশামণি ও তার বোন তন্নীকে তারা কয়েকটি প্রশ্ন করতে চান। এই প্রশ্নোত্তর থেকেও নিলয় হত্যার রহস্য উদঘাটন হতে পারে।
এবার আসুন দেখা ব্লগে কি লিখতেন ব্লগার নিলয় নীল ?
‘হরেক রকম সরস্বতী’
২০১৪ সালের ২ ফেব্রুয়ারি রাত ৮ টা ৫১ মিনিটে ‘হরেক রকম সরস্বতী’ শিরোনামে লিখেছেন, ঋগে¦দের অধিকাংশ স্থলেই সরস্বতী শব্দ সিন্ধু নদ অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। আবার কোনও কোনও স্থলে মধ্যদেশস্থ দেবনদী অর্থেও এর প্রয়োগ আমরা দেখতে পাই। ষোড়শ ঋকের দ্বিতীয় ম-লের ৪১তম সূক্তে সরস্বতী মাতৃগণের, নদীগণের ও দেব গণের শ্রেষ্ঠা বলে বর্ণিত হয়েছেন। ইনি ব্রাহ্মাবর্তের একতর সীমা এবং কুরুক্ষেত্রে অন্তড়িত হয়ে গঙ্গা যমুনার সঙ্গে মিলিত হয়েছেন। তবে পরবর্তী বৈদিক যুগে নদীদেবতা হিসাবে মাহাত্ম্য হারিয়ে ইনি সাহিত্য, শিল্প ও সঙ্গীতকলার দেবী হিসাবে পরিচিতা হন। শাস্ত্রে আমরা অনেকরকম সরস্বতীর পরিচয় পাই।
বৌদ্ধশাস্ত্রে পুরুষতন্ত্র: নারীরা হল উন্মুক্ত মলের মতো দুর্গন্ধযুক্ত’
২০১৪ সালের ২৭ মার্চ ‘বৌদ্ধশাস্ত্রে পুরুষতন্ত্র: নারীরা হল উন্মুক্ত মলের মতো দুর্গন্ধযুক্ত’ শিরোনামে লিখেছেন, পুরুষতন্ত্রের নিকট নারীর দুর্নামের ক্ষেত্রে মাতাকেও ছাড় দেয়নি বৌদ্ধ ধর্মীয় শাস্ত্র। আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করবো ৬১ নম্বর জাতক যাকে অশাতমন্ত্র জাতক বলা হয়। এই জাতকের বর্তমান বস্তুতে রয়েছে, গৃহকর্মে উৎসাহী ব্রাহ্মণ যুবককে তার পিতামাতা পুনর্বার গুরুর নিকট পাঠায় নারী চরিত্রের দোষ অনুধাবন করে সংসার-বৈরাগ্য লাভের উদ্দেশে। মাতাপিতার পরামর্শে সে গুরুর নিকট অশাতমন্ত্র দীক্ষায় প্রত্যাশী হয়। অশাতমন্ত্র বলতে সহজ ভাবে বুঝানো হয় অমঙ্গল বিষয়ে সচেতনতার বিদ্যা আর বৌদ্ধ ধর্ম অনুসারে নারীরাই হল এই বিদ্যার কেন্দ্র অর্থাৎ অমঙ্গলের মূল।
পুরুষাঙ্গ কর্তনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তিচাই
গত ১০১৪ সালের ২২ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৭ টা ৪৪ মিনিটে ‘পুরুষাঙ্গ কর্তনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই’ শিরোনামে তিনি লিখেছেন, আজকাল নতুন এক ধরণের সহিংসতা দিন দিন বেড়েই চলছে তা হলো পুরুষাঙ্গ কর্তন। প্রায় প্রতিদিনই ভয়ঙ্কর এই সহিংসতা দেখতে পাই পত্রিকায়। এ ধরণের সহিংসতায় কেউ কেউ খুশী হলেও ব্যক্তিগতভাবে আমি আঁতকে উঠি। কোথায় যেন এক ধরণের কষ্ট ও আতঙ্ক অনুভব করি।
এসব বিষয় নিয়ে নিহত ব্লগার নিলয় নীল চোধুরী লিখেছেন, তার ব্লগে।