বাংলাদেশে ইন্টারনেটে চাকরি খুঁজে ৬২% ব্যবহারকারী

Job
বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা অনেক কম হলেও ইন্টারনেটে চাকরি খুঁজে থাকেন, এমন লোকের সংখ্যা কম নয়। পিউ রিসার্চ সেন্টারের এক তথ্যে দেখা যায়, বাংলাদেশে ইন্টারনেটে চাকরি খুঁজে ৬২% ইন্টারনেট ব্যবহারকারী। গত মাসে আমেরিকা ভিত্তিক এই গবেষণা কোম্পানি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমন চিত্রই উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ইন্টারনেট ব্যবহারে বাংলাদেশীদের অবস্থান খুব একটা অসন্তোষজনক নয়। বাংলাদেশের ৭৬ শতাংশ মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন। এদের মধ্যে মাত্র ৬ শতাংশ মানুষের নিজস্ব স্মার্টফোন আছে। অর্থাত্ দেশের ১১ শতাংশ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে কিংবা তাদের স্মার্টফোন আছে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে আছে পাকিস্তান (৮ শতাংশ)। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা কম হলেও ৬২ শতাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী চাকরি খুঁজে বের করার কাজ এখন ইন্টারনেটের মাধ্যমেই করছেন। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার করে চাকরি খুঁজার হার প্রতিবেশী দেশ ভারতের (৫৫%) চেয়েও অনেক বেশি।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর হিসাব করতে গিয়ে সর্বশেষ তিন মাসে একবার কেউ ইন্টারনেট ব্যবহার করলেই তাকে ব্যবহারকারী হিসেবে গণ্য করেছে। সেই হিসাবে দেশে ৪ কোটি ২৭ লাখ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে। অন্যদিকে ১২ কোটি ১৮ লাখ মানুষের মোবাইল সংযোগ রয়েছে। মোবাইল ফোন ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের হিসাবে, দেশে প্রায় ৬০ লাখ মানুষ স্মার্টফোন ব্যবহার করেন।
ইন্টারনেট ব্যবহার করার ক্ষেত্রেও তারতম্য রয়েছে। তরুণদের মধ্যেই ইন্টারনেট ব্যবহার করার হার বেশি। বাংলাদেশে মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট বেশি ব্যবহার করেন ১৮-৩৫ বছর বয়সী ব্যক্তিরা; এ হার ১৫ শতাংশ। এর বেশি বয়সী গ্রাহক মাত্র ৬ শতাংশ। ঘরে বসে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন মাত্র ৮ শতাংশ মানুষ। মাধ্যমিকের চেয়ে বেশি পড়ালেখা করেছেন, এমন মানুষই বেশি ইন্টারনেট ব্যবহার করেন, ২৪ শতাংশ। এর চেয়ে কম পড়ালেখা করেছেন কিন্তু ইন্টারনেট ব্যবহার করেন এমন মানুষ ৫ শতাংশ।
দেশের ৫৯ শতাংশ ইন্টারনেট গ্রাহক প্রতিদিন অন্তত একবার ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। এদিক থেকে প্রতিবেশী দেশ ভারতের (৫৪ শতাংশ) চেয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে।
সারাবিশ্বের ইন্টারনেট ব্যবহারের দিকে তাকালে দেখা যায়, চিলিতে ৭৬%, রাশিয়াতে ৭৩% এবং ভেনিজুয়েলাতে ৬৭% মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। পোল্যান্ড, চীন, লেবানন এবং আর্জেন্টিনাতে প্রতি দশ জনের মধ্যে ছয়জনের বেশি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। উল্টো চিত্রও দেখা গেছে ভিয়েতনাম এবং ফিলিপাইনে। এসব দেশে যথাক্রমে ৪৩% এবং ৪২% মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে।
চাকরি খুঁজতেই হোক আর সামাজিক যোগাযোগ সাইটে ঘুরাঘুরিই হোক, দৃশ্যত বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়াকে ইতিবাচক লক্ষণ হিসেবেই মনে করা যায়।

গ্রাম উন্নয়ন কর্মে ৩৮০টি পদে চাকরি

Chakri

বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা গ্রাম উন্নয়ন কর্ম (গাক) বিভিন্ন জেলায় ঋণ কর্মসূচিতে বিপুল সংখ্যক লোক নিয়োগ করবে। এ পদগুলোতে ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে আগামী ১০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আবেদন করুন।

প্রতিষ্ঠানের নাম: গ্রাম উন্নয়ন কর্ম (গাক)

পদের নাম: জোনাল ম্যানেজার।
পদ সংখ্যা: ০৫ টি।
বয়স: সর্বোচ্চ ৪০ বছর।
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: মাস্টার্স পাস। সংশ্লিষ্ট পদে ন্যূনতম ৩ বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এছাড়া ন্যূনমত ১৫টি শাখা এবং ৩০ কোটি টাকার ঋণস্থিতি পরিচালনায় দক্ষতা থাকতে হবে।
বেতন: শিক্ষানবিশকাল বেতন ৩০,০৭১ টাকা, নিয়মিতকরণের পর ৩৫,৫৪৫ টাকা।

পদের নাম: আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক।
পদ সংখ্যা: ১৫ টি।
বয়স: সর্বোচ্চ ৩৫ বছর।
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: মাস্টার্স পাস। সংশ্লিষ্ট পদে ন্যূনতম ৩ বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এছাড়া ন্যূনমত ৫টি শাখা এবং ৮ কোটি টাকার ঋণস্থিতি পরিচালনায় দক্ষতা থাকতে হবে।
বেতন: শিক্ষানবিশকাল বেতন ২৫,৮৮৫ টাকা, নিয়মিতকরণের পর ৩১,৩৭৩ টাকা।

পদের নাম: শাখা ব্যবস্থাপক।
পদ সংখ্যা: ৫০টি।
বয়স: সর্বোচ্চ ৪০ বছর।
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: মাস্টার্স পাস। সংশ্লিষ্ট পদে ন্যূনতম ১ বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন: শিক্ষানবিশকাল বেতন ১৮,৬৪২ টাকা, নিয়মিতকরণের পর ২২,৭০০ টাকা।

পদের নাম: শিক্ষানবিশ অফিসার।
পদ সংখ্যা: ৫০ টি।
বয়স: সর্বোচ্চ ৩০-৩৫ বছর।
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: মাস্টার্স পাস। প্রত্যন্ত অঞ্চলে শাখা অফিসে অবস্থান করে গ্রাম পর্যায়ে সদস্য নির্বাচন, সদস্যের মাঝে ঋণ বিতরণ, ঋণ আদায়, প্রতিবেদন প্রস্তুতসহ ঋণ কার্যক্রম সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে।
বেতন: প্রশিক্ষণকাল ৩ মাস মাসিক বেতন ৯,০০০ টাকা, শিক্ষানবিশকালে ১ বছরের বেতন ১২,০০০ টাকা, নিয়মিতকরণের পর ২০,৮১৪-২২,৭০০ টাকা।

পদের নাম: সহকারী হিসাব রক্ষক।
পদ সংখ্যা: ৫০ টি
বয়স: সর্বোচ্চ ৩৫ বছর।
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: বিকম/বিবিএস পাস। কম্পিউটার টাইপে ন্যূনতম মিনিটে গতি বাংলায় ১০ এবং ইংরেজিতে ১৫ শব্দ থাকতে হবে। সংশ্লিষ্ট কাজে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
বেতন: প্রশিক্ষণকাল ২ মাস ৮,০০০ টাকা, শিক্ষানবিশকালে ৬ মাস বেতন ১১,৮৪০ টাকা, নিয়মিতকরণের পর ১৫,২১৮ টাকা।

পদের নাম: উন্নয়ন সংগঠক।
পদ সংখ্যা: ২০০ টি ।
বয়স: সর্বোচ্চ ২০-৩৫ বছর।
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: এইচএসসি বা সমমান।
বেতন: প্রশিক্ষণকাল ২ মাস মাসিক বেতন ৮,০০০ টাকা, শিক্ষানবিশকালে ৬ মাস বেতন ১১,৮৪০ টাকা, নিয়মিতকরণের পর ১৫,২১৮ টাকা।

পদের নাম: টেকনিক্যাল অ্যাসিস্ট্যান্ট (কৃষি ও প্রাণিসম্পদ)।
পদ সংখ্যা: ১০টি ।
বয়স: সর্বোচ্চ ৩৫ বছর ।
শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: কৃষিতে ডিপ্লোমা।
বেতন: শিক্ষানবিশকালে ৬ মাস বেতন ১০,০০০ টাকা, নিয়মিতকরণের পর ১২,৭০০ টাকা।

আবেদনের ঠিকানা: বিভাগীয় প্রধান, মানব সম্পদ বিভাগ, গ্রাম উন্নয়ন কর্ম (গাক), ২, এজাজ হাউজিং, বনানী, বগুড়া।

আবেদনের শেষ তারিখ: ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫

সূত্র: প্রথম আলো, ১৯ আগস্ট ২০১৫

বিশ্বজুড়ে পছন্দের শীর্ষে পরিবারবান্ধব গাড়ি

car

বিশ্বজুড়ে গাড়ির ক্রেতারা এখন পরিবারবান্ধব গাড়ি বেশি খোঁজেন। গাড়ি নির্বাচনের ক্ষেত্রে মাইলেজ, রং ও ব্র্যান্ড খোঁজার প্রবণতা আগের চেয়ে অনেক কমেছে। অনলাইনে গাড়ি বেচাকেনার ওয়েবসাইট কারমুডি এক গবেষণার মাধ্যমে এতথ্য জানিয়েছে।

গবেষণায় জুলাই মাসে কারমুডির ওয়েবসাইটে ৭০ লাখেরও উপর গাড়ির খোঁজ বিশ্লেষণ করা হয়েছে। বিশ্লেষণাত্মক তথ্য অনুযায়ী আফ্রিকা, এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যে শতকরা ৩৩ ভাগের বেশি গাড়ি ক্রেতা পরিবারবান্ধব গাড়ির খোঁজ করের, ১৯.৬ ভাগ ক্রেতা খোঁজেন অফ-রোড গাড়ি, ১১ ভাগ খোঁজের বিলাসবহুল গাড়ি ও ৯.৬ ভাগ ক্রেতা প্রথম গাড়ির কেনার জন্য খোঁজ-খবর নেন।

গবেষণার তথ্য অনুযায়ী আফ্রিকার ৩৯ ভাগ গাড়ির ক্রেতা পরিবারবান্ধব গাড়ি খোঁজেন। আর আফ্রিকায় বেশি বিক্রি হয় টয়োটা হাইলাক্স। যেটিতে ছয় জন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি চলাচল করতে পারেন।

এশিয়ায় বেশি বিক্রি হয় টয়োটা করোলা। আর মধ্যপ্রাচ্যে বিক্রির শীর্ষে রয়েছে টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার।

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে যাত্রা শুরু করা কারমুডি বর্তমানে বাংলাদেশ, ক্যামেরুন, কঙ্গো, ঘানা, ইন্দোনেশিয়া, আইভরি কোস্ট, মেক্সিকো, মিয়ানমার, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান, ফিলিপাইন, কাতার, রুয়ান্ডা, সৌদি আরব, সেনেগাল, শ্রীলঙ্কা, তাঞ্জানিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ভিয়েতনাম এবং জাম্বিয়ায় কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এই ওয়েবসাইটটি গাড়ির প্ল্যাটফর্ম ক্রেতা, বিক্রেতা এবং যানবাহন ব্যবসায়ীদের গাড়ি, মোটরসাইকেল এবং বাণিজ্যিক যানবাহন খুঁজে পেতে সাহায্য করে। বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন – www.carmudi.com.bd

ফয়জুর রহমান আইডিয়াল ইনস্টিটিউটে শিক্ষক নিয়োগ

F Ideal

রাজধানীর খিলগাঁও চৌধুরীপাড়ায় অবস্থিত ফয়জুর রহমান আইডিয়াল ইনস্টিটিউটে ৮টি পদে শিক্ষক নিয়োগ করা হবে। শিক্ষকতা পেশায় যুক্ত হতে আগ্রহীরা আবেদন করতে পারেন। আবেদন করার শেষ সময় ৩১ আগস্ট।

প্রতিষ্ঠানে নাম: ফয়জুর রহমান আইডিয়াল ইনস্টিটিউট

পদের নাম: শিক্ষক, বাংলা
শিক্ষাগত যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অনার্সসহ মাস্টার্স। কোনো পরীক্ষায় ৩য় শ্রেণি গ্রহণযোগ্য নয়। শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
অভিজ্ঞতা: নবম-দশম শ্রেণিতে ২ বছর পাঠদানের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বয়স: কমপক্ষে ২৭ বছর হতে হবে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।

পদের নাম: শিক্ষক, ইংরেজি
শিক্ষাগত যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অনার্সসহ মাস্টার্স। কোনো পরীক্ষায় ৩য় শ্রেণি গ্রহণযোগ্য নয়। শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
অভিজ্ঞতা: নবম-দশম শ্রেণিতে ২ বছর পাঠদানের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বয়স: কমপক্ষে ২৭ বছর হতে হবে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।

পদের নাম: শিক্ষক, গণিত
শিক্ষাগত যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অনার্সসহ মাস্টার্স। কোনো পরীক্ষায় ৩য় শ্রেণি গ্রহণযোগ্য নয়। শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
অভিজ্ঞতা: নবম-দশম শ্রেণিতে ২ বছর পাঠদানের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বয়স: কমপক্ষে ২৭ বছর হতে হবে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।

পদের নাম: শিক্ষক, পদার্থ বা রসায়ন
শিক্ষাগত যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অনার্সসহ মাস্টার্স। কোনো পরীক্ষায় ৩য় শ্রেণি গ্রহণযোগ্য নয়। শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
অভিজ্ঞতা: নবম-দশম শ্রেণিতে ২ বছর পাঠদানের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বয়স: কমপক্ষে ২৭ বছর হতে হবে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।

পদের নাম: শিক্ষক, শারীরিক শিক্ষা
শিক্ষাগত যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অনার্সসহ মাস্টার্স। কোনো পরীক্ষায় ৩য় শ্রেণি গ্রহণযোগ্য নয়। শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
অভিজ্ঞতা: নবম-দশম শ্রেণিতে ২ বছর পাঠদানের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বয়স: কমপক্ষে ২৭ বছর হতে হবে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।

পদের নাম: শিক্ষক, কৃষি শিক্ষা
শিক্ষাগত যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অনার্সসহ মাস্টার্স। কোনো পরীক্ষায় ৩য় শ্রেণি গ্রহণযোগ্য নয়। শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
অভিজ্ঞতা: নবম-দশম শ্রেণিতে ২ বছর পাঠদানের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বয়স: কমপক্ষে ২৭ বছর হতে হবে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।

পদের নাম: শিক্ষক, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
শিক্ষাগত যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অনার্স ও সমমানের ডিগ্রী।
অভিজ্ঞতা: মাধ্যমিক পর্যায়ে পাঠদানে অভিজ্ঞদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
বয়স: কমপক্ষে ২৭ বছর হতে হবে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।

পদের নাম: শিক্ষক, আর্টস অ্যান্ড ক্রাফ্টস
শিক্ষাগত যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অনার্স ও সমমানের ডিগ্রী।
অভিজ্ঞতা: মাধ্যমিক পর্যায়ে পাঠদানে অভিজ্ঞদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
বয়স: কমপক্ষে ২৭ বছর হতে হবে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।

আবেদনের ঠিকানা: ফয়জুর রহমান আইডিয়াল ইনস্টিটিউট, ৫৮৯/সি, খিলগাঁও চৌধুরীপাড়া, ঢাকা-১২২৯।
আবেদনের শেষ তারিখ: ৩১ আগস্ট ২০১৫।

সূত্র: প্রথম আলো

চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়

Extra Income

শুধুমাত্র চাকরির বেতন দিয়ে পরিবারের ভরণপোষণ চালাতেই অনেকে হিমশিম খান। সন্ধান করেন চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের সুযোগ। কিন্তু এমন কোনো সুযোগ আছে কি, যা চাকরির পাশাপাশি করা সম্ভব? এ বিষয়ে পরামর্শ দিচ্ছেন ব্রিজ ইনস্টিটিউট অব ট্রেনিং অ্যান্ড কনসালট্যান্সির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আখতারুজ্জামান।

অনেক প্রতিষ্ঠানে চাকরির পাশাপাশি অন্য কিছু করার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা থাকে। আপনি যদি শর্তটি মেনে নিয়ে নথিপত্রে সই করে থাকেন এবং এর পরও প্রতিষ্ঠানের অনুমতি ছাড়া আয় করেন, তাহলে প্রতিষ্ঠান আপনার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে পারবে। আপনি চাকরিও হারাতে পারেন। ফলে নিশ্চিত হয়ে নিন, আপনার প্রতিষ্ঠানে এমন কোনো নিষেধাজ্ঞা আছে কি না। একটা কথা মনে রাখবেন, আপনার প্রতিষ্ঠানে এ রকম কোনো নিষেধাজ্ঞা যদি না-ই থাকে, তাহলে আগেই অনুমতি চাওয়ার জন্য হৈচৈ করবেন না। আপনি বাড়তি আয়ের জন্য অফিস-সময়ের বাইরে কোথাও কাজ করতে পারবেন কি না, এটি আপনার নিয়োগপত্রে বা কোনো নোটিশের মাধ্যমে বা সেবানীতি চুক্তিতে (সার্ভিস রুল অ্যাগ্রিমেন্ট) উল্লেখ থাকার কথা। যদি আপনাকে জানানো হয়, তাহলে কাজ শুরু করার আগে লিখিত অনুমতি নিতে ভুল করবেন না।

দ্বিতীয় যে বিষয়টি অত্যন্ত জরুরি তা হলো, সুযোগ থাকা সত্ত্বেও সবার পক্ষে চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয় করা সম্ভব হয় না। এর প্রধান কারণ, সবার চাপ সামলানোর ও পরিকল্পনা করার ক্ষমতা সমান নয়। এ দুটি বিষয় ছাড়া আরো অনেক যোগ্যতা প্রয়োজন আছে। অন্যথায় বিষয়টি অনেক জটিল হয়ে পড়ে। অনেকেই চাকরি ও বাড়তি আয়ের জন্য কার্যক্রম কোনোটিই ঠিকভাবে সামলাতে পারেন না, ফলে দুদিকেই সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।

চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয় করতে হলে যেসব বিষয়ের প্রতি খেয়াল রাখতে হবেঃ

* বাড়তি কাজ করার জন্য বাড়তি সময় প্রয়োজন। সময়ের সঙ্গে কাজের সম্পর্ক নিবিড়ভাবে জড়িত। আপনি কখন বাড়তি কাজ করবেন, সেটা নির্দিষ্ট করুন।
* অনেকে যে কাজই করেন নিখুঁতভাবে করেন, কিন্তু কম কাজ করেন। অনেকে হয়তো নিখুঁতভাবে করেন না, চলনসই এবং পরিমাণে অনেক কাজ করেন। মানে জ্যাক অব অল মাস্টার অব নান। নিখুঁতভাবে কাজ করতে সময়ের প্রয়োজন। আপনার হাতে যেহেতু সময় খুব কম এবং আপনাকে অনেক কাজ একসঙ্গে করতে হবে, ফলে পারফেকশনিস্ট বা খুঁতখুঁতে হলে জটিলতা বাড়ার আশঙ্কা আছে। বাড়তি আয়ের জন্য খুব ভালো কাজ করব, কিন্তু শ্রেষ্ঠ কাজ নয়। ঝামেলামুক্ত, পরিষ্কার নীতি। অথবা সেরা কাজ করবেন কিন্তু পরিমানে অনেক কম। ফলে কম কাজ দিয়ে বেশি আয় করার পথ আপনাকেই বের করতে হবে।
* যোগ্যতা যত বাড়াবেন কাজের সুযোগও তত তৈরি হবে। ফলে সময় পেলেই ভালো লাগে এমন নানা বিষয়ের ওপর প্রশিক্ষণ নিন। প্রশিক্ষণ নেয়া থাকলে তা কখনো বৃথা যায় না।
* সবার সঙ্গে পেশাদার সুসম্পর্ক বজায় রাখুন। কাজ পাওয়ার জন্য সম্পর্ক ও সুনাম জরুরি।
* সবার সঙ্গে ভালো যোগাযোগ রাখুন। সুযোগ পেলেই যোগাযোগ করুন। রাস্তায় যখন জ্যামে বসে থাকেন বা কারো জন্য অপেক্ষা করতে থাকেন, এ সময়গুলোতে ফোনে যোগাযোগের কাজটি সেরে ফেলুন। কে কখন আপনাকে কাজের সন্ধান দেবে বলা যায় না।
* আপনি কোন ধরনের কাজ করবেন সেটা আপনাকেই ঠিক করে নিতে হবে। এটা মূলত তিনটি বিষয়ের ওপর নির্ভর করবে-
ক. আপনার যোগ্যতা, খ. আপনার সামর্থ্য (শারীরিক ও মানসিক) ও গ. নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আপনার বাড়তি কাজ করার ক্ষমতা। এক্ষেত্রে সৃষ্টিশীল, খণ্ডকালীন ও সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানে বাড়তি কাজের সুযোগ বেশি পাওয়া যায়।
* যেকোনো কাজেই আপনাকে অনেক দ্রুত করতে হবে। কোনোভাবেই সময় নষ্ট করা যাবে না। যতটা সম্ভব সময়কে কাজে লাগাতে হবে। বাড়তি কাজ করতে গেলে গড়িমসি, আলসেমি, ঢিলেমি ইত্যাদির স্থান নেই। এক কথায়, সময়ানুবর্তী হতে হবে।
* যেকোনো কাজ সুশৃঙ্খলভাবে করতে হবে। আপনার নথিপত্র, স্টেশনারি, পোশাক-পরিচ্ছদ, কোন কাজ কখন করবেন সব কিছু গোছানো হতে হবে। বিশৃঙ্খল হলেই ঝামেলায় পড়বেন।
* অনেক কাজ করার জন্য মানসিক শক্তি প্রয়োজন। সারা দিন কাজ করে যদি সন্ধ্যার পর আবারও নতুন কাজ নিয়ে বসেন, আপনাকে অনেক পরিশ্রমী আর মানসিকভাবে শক্তিশালী হতে হবে। পুরো সপ্তাহ কাজ করার পর ছুটির দিনেও কাজ থাকতে পারে। সংসার সামলানো, সামাজিক দায়িত্ব পালন, প্রিয়জনদের প্রতি কর্তব্য- সবই সামলাতে জানতে হবে। সুতরাং মনোবল অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
* পাশাপাশি শরীরও সুস্থ থাকা চাই। ঘন ঘন অসুস্থ হয়ে পড়লে বা কাজে ক্লান্তি এলে বেশি এগোতে পারবেন না। তাই শরীর সুস্থ রাখার জন্য বাড়তি সচেতন হোন।
* বাড়তি কাজের জন্য বাড়তি জ্ঞানার্জনও দরকার। বেশি বেশি বই পড়ুন। পত্রিকা, ম্যাগাজিন, জার্নাল পড়ুন। টিভি দেখুন। দেশ-বিদেশের খবরাখবর সম্পর্কে জানুন।

আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী যতটুকু পারা যায় চেষ্টা করুন। চেষ্টা থাকাটাই আসল। চেষ্টা আর সদিচ্ছা থাকলে পৃথিবীতে সব কিছুই করা সম্ভব।

আসছে তারবিহীন ডিশ, দেখা যাবে ২৫০টি চ্যানেল

Tv-channel-dish-network-without-cable

রাস্তায় ডিশ ব্যবসায়ীদের তারের জটলা আর বাসায় টেলিভিশনে বিভিন্ন চ্যানেলের ঝিরঝির চিত্র মেনে নিয়ে আর বেশি দিন মোটা অঙ্কের বিল দেওয়ার বাধ্যবাধকতা থাকছে না। হঠাৎ করে ডিশ লাইন বিচ্ছিন্ন হওয়া কিংবা অল্প চ্যানেল দেখে মাস শেষে মোটা অঙ্কের বিল পরিশোধেও বাধ্য করতে পারবে না স্থানীয় মাস্তান ও ডিশ ব্যবসায়ীরা। কারণ, শিগগিরই বাংলাদেশে চালু হচ্ছে তারযুক্ত ডিশ ব্যবস্থার বিকল্প ডিটিএইচ (ডিরেক্ট টু হোম) ব্যবস্থা, যাতে ২৫০টি চ্যানেল দেখা যাবে।
কোনো তার থাকবে না, ঝিরঝির হবে না। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা বিব্রতকর অথবা অন্য কোনো কারণে দেখতে চান না, এমন চ্যানেলগুলো বন্ধ করে রাখতে পারবেন নিজেই। প্রতি মাসে ডিশ বিল বাবদ ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা গোনারও দরকার হবে না। কারণ ডিটিএইচ ব্যবস্থায় বিলের পরিমাণ হবে আরো কম। এ বছরই রাশিয়ার একটি কম্পানির সঙ্গে যৌথভাবে ডিটিএইচ বাজারে নিয়ে আসার কথা রয়েছে বেক্সিমকো গ্রুপের প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো কমিউনিকেশন লিমিটেড ও আরেক প্রতিষ্ঠান বায়ার মিডিয়া লিমিটেডের।
তবে ডিশ ব্যবসায় কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে না সরকার। গ্রাহকের জন্য বিদ্যমান ডিশ লাইন ব্যবস্থা ও ডিটিএইচ সেবা উভয়ই উন্মুক্ত থাকবে। গ্রাহক তার পছন্দমতো যেকোনোটি গ্রহণ করতে পারবে। তবে ডিটিএইচ ব্যবস্থায় কম খরচ ও কম জটিলতায় অধিকসংখ্যক চ্যানেল এবং স্বচ্ছ ছবি ও শব্দ পাওয়া নিশ্চিত হবে বিধায় এ সেবার দিকেই গ্রাহকের ঝুঁকে পড়ার সম্ভাবনা।
ডিটিএইচ ব্যবস্থায় উচ্চ ক্ষমতাধর জিওস্টেশনারি স্যাটেলাইটের মাধ্যমে টেলিভিশন সিগন্যালকে গ্রাহকের টেলিভিশনে নিয়ে যায় একটি ছোট অ্যান্টেনা ও একটি স্যাটেলাইট রিসিভার। ভারতসহ বিভিন্ন দেশে এ ব্যবস্থা চালু আছে। গ্রাহকদের নির্দিষ্ট মূল্যে অ্যান্টেনা ও স্যাটেলাইট রিসিভার কিনে বাসায় স্থাপন করতে হয়। এ ছাড়া নির্দিষ্ট মেয়াদে ডিটিএইচ সরবরাহকারী কম্পানির কার্ড কিনে তা ব্যবহার করতে হয়। এই কার্ডের মূল্য বর্তমানে গ্রাহকদের দেওয়া ডিশ বিলের চেয়েও কম হবে।
তথ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, লাইসেন্সের শর্তে বলা হয়েছে, ডিটিএইচ সেবাকারী প্রতিষ্ঠানগুলো সরকার অনুমোদিত টিভি চ্যানেলসহ সর্বাধিক ২৫০টি চ্যানেল ডাউনলিংক করতে পারবে। ভবিষ্যতে এর অধিক চ্যানেল ডাউনলিংক করতে চাইলে সে জন্য কর্তৃপক্ষের আগাম অনুমোদন নিতে হবে।

ভোজনরসিক বাঙালির ফুডপাণ্ডা

Foodpanda

আরিফুল ইসলাম আরমান :::
যানজট ঠেলে হরেক রকমের খাবারের দোকানে গিয়ে বসাটা দিন দিন কঠিন হয়ে যাচ্ছে। এনিয়ে শহুরে মানুষের যন্ত্রণার শেষ নেই। সাধ ও সাধ্য থাকলেও যানজট আর ব্যস্ততার কারণে খেতে পাচ্ছেন না পছন্দের খাবার।
আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির এই সময়ে এসব সমস্যা সামধানে উদ্যোগের শেষ নেই। ফাস্টফুড, চায়নিজ কিংবা দেশিয় অনেক খাবারের দোকান চালু করেছে ‘হোম সার্ভিস’। তাও হোটেলের ঝঁক্কি সামলাতে গিয়ে সেখানেও দেখা যায় সময় সংকট। তবে এক্ষেত্রে অনলাইনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ফুডপাণ্ডা.কম অনেক এগিয়ে।
ফুডপাণ্ডার কাজটা খুব সহজ। তারা খাবার প্রস্তুতকারী বা সরবরাহকারী কোনো প্রতিষ্ঠান নয়। শুধু খাবারের অর্ডার সংগ্রহ করাই তাদের কাজ। যে কেউ যা খেতে চায়, তাদের পছন্দের খাবার, পছন্দের জায়গা থেকে ঘরে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করছে ফুডপাণ্ডা।
ফুডপাণ্ডা বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্রিন রেজা জানান, গত বছরের নভেম্বর থেকে ঢাকায় সেবা দিচ্ছে ফুডপাণ্ডা। খুব শিগগিরই চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেটসহ সব জেলায় এই সেবা দেওয়া হবে।
শুধু যে ওয়েবসাইট থেকেই অর্ডার দেওয়া যাবে, তা নয়। খাবারের অর্ডার দেয়া সহজ করে দিতে ফুডপাণ্ডা তৈরি করেছে মোবাইল অ্যাপ। যার মাধ্যমে মোবাইল ফোন থেকেও খাবারের অর্ডার দেওয়া যাবে। বাংলাদেশ ছাড়াও বিশ্বের ৩৬ দেশ থেকে এই অ্যাপ ব্যবহার করে ফুডপাণ্ডার সেবা পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন ফুডপাণ্ডা বাংলাদেশের বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ব্যবস্থাপক তাজবীর হাসান।
এজন্য যেতে হবে www.foodpanda.com.bd সাইটে। সেখানে রয়েছে সকল বিস্তারিত তথ্য। সঙ্গে অর্ডার দেওয়ার সব নিয়মকানুন। ঘরে বসেই পছন্দের রেস্টুরেন্ট থেকে পছন্দের খাবার অর্ডার দেয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ফুডপাণ্ডার পক্ষ থেকে দেয়া হবে এসএমএস ও ডেলিভারির সময়।
ফুডপাণ্ডার সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও গ্লোবাল ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাল্ফ ওয়েনজেল জানান, ইন্টারনেট বিশ্বে ফুডপাণ্ডা ইতোমধ্যেই জনপ্রিয়তা পেয়েছে। ফুডপাণ্ডার উন্নত সেবা প্রদানে সবসময় প্রস্তুত। খুব সহজে ওয়েবসাইট বা অ্যাপের মাধ্যমে খাবারের অর্ডার দেওয়ার এই সুবিধার জন্য অনেকে ফুডপাণ্ডাকে ‘অ্যামাজন অব ফুড’ বলে থাকেন।
ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, চিলি, রাশিয়াসহ পৃথিবীর ৩৬টি দেশে সেবা দিচ্ছে ফুডপাণ্ডা। এজন্য বিশ্বের ২২ হাজারের বেশি হোটেলের সঙ্গে তাদের চুক্তি হয়েছে। এনিয়ে আরও জানতে ভিজিট করুন  www.foodpanda.com.bd
যুক্ত হতে পারেন ফুডপাণ্ডা বাংলাদেশের ফেসবুক পেইজে। সম্প্রতি এই পেইজকে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ভেরিফাইড করে নীল রঙের বৃত্তে সাদা টিক চিহ্ন দিয়েছে। আর এই পেইজে এরই মধ্যে লাইক দিয়েছেন ৮ লাখের বেশি ফেসবুক ব্যবহারকারী। ফেসবুক পেইজের ঠিকানা: www.facebook.com/FoodpandaBangladesh

মানুষের পাপ গোপন রাখার গুরুত্ব

Pap

“যারা পছন্দ করে যে,ঈমানদারদের মধ্যে অশ্লীলতার প্রসার লাভ করুক,নিঃসন্দেহে ইহাকাল পরকালেতাদের জন্যে রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। আল্লাহ্ জানেন,তোমরা জানো না [সূরা আন-নূর; ২৪:১৯]

প্রিয় নবী (সা) আমাদের প্রয়োজনীয় সবকিছুই শিক্ষা দিয়েছেন যার একটি হল অন্যের পাপ গোপন রাখা। আমাদের মাঝে কেউ যদি এমন কোন খারাপ কাজ করে বসে যা কিনা আল্লাহ্‌র আদেশ বিরুদ্ধ বা নৈতিক চরিত্র বিরুদ্ধ কিংবা অন্যের জন্য মর্যাদাহানিকর, সেক্ষেত্রে তার উচিৎ তা গোপন রাখা এবং কৃতকর্মের জন্য একান্ত নিভৃতে আল্লাহ্‌র কাছে বারবার ক্ষমা প্রার্থনা করা। প্রিয় নবী (সা) বলেছেন,

“আমার সমগ্র উম্মাহ্‌ নিরাপদ, কেবল তারা ব্যতীত যারা কিনা তাদের পাপ নিয়ে দম্ভ করে বেড়ায়। তাদের কেউ যখন কোন কুকর্ম করে রাতে ঘুমাতে যায় এবং আল্লাহ্ তার পাপ গোপন রাখেন, সকালে ঘুম থেকে উঠার পর সে বলতে থাকে, “এই শোন, আমি না কাল রাতে এই এই (কুকর্ম) করেছি”।  সে যখন ঘুমাতে যাই, আল্লাহ্ তার পাপ গোপন রাখেন, আর সকালে ঘুম থেকে উঠেই আল্লাহ্ যা গোপন রেখেছিলেন তা সে লোকজনের কাছে প্রকাশ করে বেড়ায়”।

[সহীহ আল বুখারী]

জায়িদ ইবনে আসলাম থেকে বর্ণিত,

“আল্লাহ্‌র রাসূল (সা) এর সময়ে এক লোক যখন স্বীকার করল যে, সে ব্যভিচার করেছে, তখন আল্লাহ্‌র রাসূল (সা) একটি চাবুক চাইলেন। যখন তাকে একটি ছেঁড়া/পুরানো চাবুক দেওয়া হল তিনি বললেন, “এটার চেয়ে ভাল নেই?” তখন একটি নতুন চাবুক আনা হলে তিনি বললেন, “এটার চাইতে একটু পুরাতন দেখে নিয়ে আস”। এরপর এমন একটা চাবুক আনা হল যেটা ছিল (ব্যবহারের ফলে) একটু পুরানো/নরম। তখন তিনি ওটা দিয়ে ওই ব্যক্তিকে একশো দোর্‌রা মারার নির্দেশ দিলেন। এরপর তিনি বললেন, “হে লোকেরা! তোমরা আল্লাহ্‌র সীমা অতিক্রম করোনা। কেউ এই ধরনের ঘৃণিত কোন অপরাধ (যেমন ব্যভিচার) করে বসলে, সে যেন তা গোপন রাখে, কারন কেউ যদি তা প্রকাশ করে বসে, তবে আমরা তার ব্যাপারে বর্ণিত শাস্তি প্রয়োগের মাধ্যমে আল্লাহ্‌র কিতাবের বিধান কার্যকর করব”। [মুসনাদ আহমদ]

আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা) থেকে বর্ণিত, “একজন লোক রাসূল (সা) এর নিকট  আসেলেন এবং বললেন:

“হে আল্লাহ্‌র রাসূল! আমি মদিনার থেকে দূরবর্তী এক স্থানে এক মহিলার সঙ্গে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়েছি। সুতরাং, আমাকে আমার প্রাপ্য শাস্তি দেন’। উমর ইবনুল খাত্তাব (রা) তখন বললেন: ‘আল্লাহ্ তো  তোমার পাপ  গোপন রেখেছিল, তবে কেন তুমি তা গোপন রাখলেনা?’”  [সহীহ্‌ মুসলিম]

একইভাবে, যদি কেউ অন্যের পাপের কথা জেনে থাকে তবে তার উচিৎ তা গোপন রাখা। রাসূল (সা) বলেন:

“যে ব্যক্তি দুনিয়ায় একজন মুসলমানের একটা কষ্ট দূর করবে, হাশরের দিন আল্লাহ্ও তার একটা কষ্ট দূর করে দিবেন;  যে একজন ঋণগ্রস্তকে ঋণমুক্ত করবে, আল্লাহ্ তার দুনিয়া আর আখিরাত দুটোই সহজ করে দিবেন; আর যে ব্যক্তি একজন মুসলিমের দোষ গোপন রাখবে, দুনিয়া আর আখিরাত দুই জায়গাতেই আল্লাহ্ তার দোষ গোপন রাখবেন।” [ সহীহ্‌ মুসলিম]

আব্দুল্লাহ্‌ ইবনে উমর (রা) থেকে বর্ণিত,

“রাসূল (সা) একবার মীম্বরে দাড়িয়ে উচ্চস্বরে বললেন, “হে লোকেরা, যারা কিনা ইসলামকে শুধুমাত্র মুখে গ্রহন করেছ কিন্তু অন্তরে ঈমান আননি এখনো, তোমরা মুসলমানদের অনিষ্ট করা থেকে বিরত থাক, বিরত থাক তাদের ঠাট্টা করা থেকে, আর বিরত থাক তাদের ভুলত্রুটি বলে বেড়ানো থেকে, কারন যে ব্যক্তি তার ভাইয়ের দোষ অন্বেষণ করে বেড়ায় আল্লাহ্ও তার দোষ অন্বেষণ করবেন এবং তা জনসমক্ষে প্রকাশ করে দিবেন, এমনকি যদি নিভৃতে কোন এক গৃহকোণেও সংঘটিত হয়ে থাকে পাপটি।” [সহীহ্‌ আল জামী]

ইমাম আন-নাওয়াবী (রঃ) লিখেছেন, ‘এই হাদিস থেকে এটাই প্রতীয়মান হয় যে, শুধুমাত্র মুনাফিক আর দুর্বল ঈমানের লোকেরাই মানুষের দোষ খুঁজে বেড়ায় এবং তা প্রকাশ করে বেড়ায়…

লজ্জা আর অপমানের ভয় অনেকসময় মানুষকে অনেক খারাপ কাজ করা থেকে বিরত রাখে। হতে পারে এই ভয়টাই একদিন তাকে আল্লাহ্‌র দিকে নিয়ে যাবে, যখন সে তার ভুল বুঝতে পারবে এবং তার কৃত অপরাধের জন্য আল্লাহ্‌র কাছে ক্ষমা চাইবে। কিন্তু যখন তার অপরাধ জনসমক্ষে প্রকাশ করে দেওয়া হয় তখন সেই ভয়টা আর তার মাঝে কাজ করে না । সে তখন ভাবতে থাকে, ‘কি হবে আর ভাল থেকে, ক্ষতি যা হবার তা তো হয়েই গেছে, লোকজন তো জেনেই গেছে ইতোমধ্যে’, তখন সে প্রাকাশ্যে পাপ কাজে লিপ্ত হতে থাকবে।

তাছাড়া বারবার পাপের কথা বলতে থাকলে মানুষের অন্তর থেকে পাপের ভয় দূর হয়ে যায়। তখন পাপকে আর পাপ বলে মনেই হয়না। যে পাপের কথা বলে বেড়াতে লজ্জাবোধ করেনা, একই পাপে লিপ্ত হওয়া তার জন্য অসম্ভব কিছু নয়। আর এভাবেই সমাজে পাপ ছড়িয়ে পড়তে থাকে!

তাই এক মুসলমান অন্য কোন মুসলমানকে পাপ করতে দেখলে তার উচিত তা গোপন রাখা। সেই পাপ প্রকাশ করে দিয়ে লোকজনকে পাপের দিকে ঠেলে দেওয়া তার পক্ষে সমীচীন নয়। আল্লাহ্ পবিত্র কোরআনে শুধুমাত্র গুনাহগারদেরকেই সতর্ক করেননি, যারা গুনাহের কথা বলে বেড়ায় তাদেরকেও সতর্ক করে দিয়েছেন। তিনি বলেনঃ

যারা পছন্দ করে যে,ঈমানদারদের মধ্যে অশ্লীলতার প্রসার লাভ করুক, নিঃসন্দেহে ইহাকাল ও পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। আল্লাহ্ জানেন,তোমরা  জানো না [সূরা আন-নূর; ২৪:১৯]

সূরা আন-নিসা এর মধ্যে আল্লাহ্ বলেনঃ

আল্লাহ্ কোন মন্দ বিষয় প্রকাশ করা পছন্দ করেন না। তবে কারো প্রতি জুলুম হয়ে থাকলে সে কথা আলাদা। আল্লাহ্ শ্রবণকারী,বিজ্ঞ

[সূরা আন নিসা, ৪:১৪৮]

ইবনে আব্বাস (রা) এই আয়াতের তাফসীরে বলেন,

“আল্লাহ্ পছন্দ করেন না যে, আমরা একে অন্যের বিরুদ্ধে বদ্‌দোয়া বা মন্দ বিষয় প্রকাশ করি, যদি না আমাদের উপর অন্যায় করা হয়। তবে যদি কারো উপর জূলূম করা হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে এই ব্যাপারে আল্লাহ্‌র অনুমতি রয়েছে। তারপরও এই ব্যপারে ধৈর্য ধারন করাই উত্তম।”

[তফসীর ইবনে কাসীর]

সমাজে আজ এতো ব্যাপকভাবে পাপ ছড়িয়ে পড়ার কারন হল আমরা রাসূল (সা) এর দেওয়া শিক্ষার কথা ভুলে গেছি যার শিক্ষা ছিল নিজের আর অন্যের মন্দ বিষয় প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকার। আজ সে কারনেই মানুষের অন্তর থেকে গুনাহের ভয় উড়ে গেছে- হোক সেটা ছোট গুনাহ্‌  বা বড় গুনাহ্‌। আরো ভয়ঙ্কর হল, মানুষ আজকাল তাদের নিজের পাপের কথা গর্বভরে প্রচার করতে পছন্দ করে! একবারও কি ভেবে দেখেছি কোথায় চলে গেছি আমরা!!

আজকাল অন্যায়ের বিরুদ্ধে সচেতনতা সৃষ্টির নামে সমাজে কতভাবে যে পাপ ছড়িয়ে পড়ছে তার কোন ইয়াত্তা নেই। ইন্টারনেট, বই-পুস্তক, পত্র-পত্রিকা এবং রেডিও-টেলিভিশনের প্রোগ্রামগুলোতে খুন, ধর্ষণ, রাহাজানি, ব্যভিচার, দুর্নীতি, বাটপারি আর মারামারি ছাড়া ভাল কোন খবরই পাওয়া যায়না আজকাল। মিডিয়া-যার অন্যায়ের বিরুদ্ধে সচেতনতা সৃষ্টিতে সবচাইতে বড় ভুমিকা রাখার কথা ছিল-তাই আজ সমাজে অন্যায়কে দ্রুত ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভুমিকা পালন করছে। কয়েকবছর আগেও আমরা যেসব অপরাধের কথা কল্পনা করতে পারতাম না, সেগুলোই আজ মিডিয়ার কল্যাণে নিত্যনৈমিত্তিক কর্মকাণ্ডে পরিণত হয়েছে! তাই মুসলিম ভাইদের প্রতি অনুরোধ, আসুন, মুসলিম উম্মাহকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যায় এমন সকল পথ পরিহার করে চলি আমরা; বিরত থাকি নিজের বা অপরের দোষ প্রচার করা থেকে; পানাহ্‌ চাই আল্লাহ্‌র কাছে, আল্লাহ্ যেন আমাদের সকলকে এমন ঘৃণিত অপরাধ থেকে দূরে সরিয়ে রাখেন।

ওষুধ ছাড়াই গ্যাস্ট্রিক সমস্যার সমাধান

acidity

দীর্ঘসময় যাবৎ খাবারের অনিয়ম এবং অতিরিক্ত তৈলাক্ত ও ভাজাপোড়া খাবারের কারণে অনেককেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় পড়তে দেখা যায়। যারা এই সমস্যায় ভোগেন তাদের খাবারে সামান্য একটু অনিয়ম হলেই শুরু হয়ে যায় গ্যাস্ট্রিকের মারাত্মক ব্যথা। অনেক সময় অতিরিক্ত অনিয়মে এই সাধারণ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাই সৃষ্টি করে আলসার। তাই শুরুতেই সতর্ক হওয়া জরুরি। আজ জেনে নিন গ্যাস্ট্রিক সমস্যার চটজলদি দারুণ কিছু প্রাকৃতিক সমাধান। সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াবিহীন এই সমাধানগুলো দূর করবে সাধারণ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা।

* বেকিং সোডা
বেকিং সোডা পেটের অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে তাৎক্ষণিক রেহাই পেতে সাহায্য করে। ১ গ্লাস পানিতে ১/৪ চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে পান করুন। ভালো ফলাফল পাবেন।
* আদা
আদার ওষধি গুণ গ্যাসের সমস্যা, বুক জ্বালাপোড়া, হজমে সমস্যা এবং অ্যাসিডিটির সমস্যা দ্রুত সমাধানে সক্ষম। কাঁচা আদা চিবিয়ে খেতে পারেন অথবা আদার রস বের করে পান করতে পারেন কিংবা আদা পানিতে ফুটিয়ে চায়ের মতো পান করে নিলেও সমস্যার সমাধান হবে।
* কাঁচা আলুর রস
আলু স্লাইস করে কেটে ওপরে কিছুটা লবণ ছিটিয়ে রেখে দিন পুরো রাত। পরের দিন এই আলুর রস বের করে পান করুন। দিনে ৩ বার আধা কাপ আলুর রস পান করলে খুব ভালো ফলাফল পাবেন।
* পেয়ারা পাতা
২ কাপ পানিতে পেয়ারা পাতা দিয়ে ফুটিয়ে নিন। পানি ১ কাপ পরিমাণে হলে ছেঁকে পান করুন। এতেও বেশ ভালো উপকার হবে।
* হলুদের পাতা
হলুদের পাতা কুচি করে কেটে প্রতিদিন দুধের সাথে মিশিয়ে পান করে নিন। এতে করে পেটে ব্যথা এবং গ্যাসের সমস্যার সমাধান হবে।
* আপেল সাইডার ভিনেগার
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে তাৎক্ষণিক রেহাই পেতে এর জুড়ি নেই। ১ গ্লাস কুসুম গরম পানিতে ২ টেবিল চামচ আপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে পান করে ফেলুন।
* দারুচিনি
দারুচিনি খুব সহজেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান করতে কার্যকরী। দারুচিনি অ্যাসিডিটি সমস্যা কমায়, গ্যাস দূর করে। দারুচিনি প্রদাহ কমায় এবং ব্যাকটেরিয়া দূর করতেও বিশেষভাবে কার্যকরী। ভালো ফলাফল পেতে কফি, দুধ অথবা ওটমিলের সাথে দারুচিনি গুঁড়ো যোগ করে নিন।

কর্মজীবী মায়েদের সন্তানকে দিবাকালীন সেবা প্রদানের লক্ষ্যে শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্রের খোঁজখবর

day-care

কর্মজীবী মা-বাবা অফিস সময়টায় শিশুকে নিরাপদে রাখতে খোঁজেন দিবাযত্ন কেন্দ্র। এই সমস্যার সমাধান হিসেবে নগরে গড়ে উঠেছে ‘শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র, যেখানে নির্দিষ্ট ফি’র বিনিময়ে দেখাশুনা করা হয়। জেনে নিন কিছু চাইল্ড ডে কেয়ার সেন্টারের নাম-ঠিকানা ও ফোন নম্বর

শিশু আলয় ডে কেয়ার সেন্টার, আইসিডিডিআরবি
এটি দুই মাস থেকে চার বছর বয়সের শিশুদের পূর্ণাঙ্গ ডে কেয়ার সেন্টার।
ঠিকানা : ৬৮ শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ সরণি, মহাখালী, ঢাকা-১২১২।
ফোন : ৮৮৬০৫২৩-৩২ (এঙ্. ৩৬৪৬)।
কেন্দ্রটি শুক্র ও শনিবার ছাড়া সপ্তাহের অন্য দিন সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

খিলগাঁও শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র
ঠিকানা : ৯২১ ব্লক-সি, রোড-৭, খিলগাঁও, ঢাকা।
ফোন : ০১৭১১৪৬৬০৯২।

ছায়ানীড় প্রি-স্কুল ও শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)
এটি প্রতিষ্ঠিত হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের একটি কক্ষ নিয়ে। কক্ষ নম্বর ২।
অবস্থান : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পশ্চিম দিক দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাইনবোর্ড থেকে ভেতরে প্রবেশ করে প্রথম বিল্ডিংয়ের ডান দিকে সোজা যেতে হবে।
ফোন : ০২-৯৬৬১৯২০, ০১৮১৬৭১৯২২৩। এখানে শিশুকে রাখতে হলে শিশুর মা-বাবা দুজনকেই চাকরিজীবী হতে হবে।
শুক্রবার ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছুটির দিনে ছায়ানীড় বন্ধ থাকে।

এসওএস চিলড্রেন ভিলেজ
প্রতিষ্ঠানটির দেখভাল ও ব্যয়ভার আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা কর্তৃক বহন করা হয়।
ঠিকানা : ১ শ্যামলী, মিরপুর রোড, ঢাকা-১২০৭।
ফোন : ৮৮-০২-৮১১৮৭৯৩, ০১৭১১৪০২৫৯৫।

অ্যাড্রয়েট ডে কেয়ার সেন্টার
সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে যে কয়টি প্রতিষ্ঠান রয়েছে, সেগুলোর মধ্যে অ্যাড্রয়েট ডে কেয়ার সেন্টার অন্যতম।
ঠিকানা : বাড়ি-৪৬, রোড-৯/এ, ধানমণ্ডি, ঢাকা।
ফোন : ০২-৮১৫৪৫৮১, ০২-৯১৪৩৯৭৪, ০১৭১১১৬৭২৪৬, ০১৭৩১৫১৫৫১১।

রেড সান ডে কেয়ার সেন্টার
ঠিকানা: আসাদ এভিনিউ, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
ফোন: ০১৯১২২৭০১১৪।

অ্যাঞ্জেল কেয়ার
ব্লক-ই, লালমাটিয়া।

ছানাপোনার বসতবাড়ি
ঠিকানা: মিরপুর সাড়ে এগারো, মিরপুর, ঢাকা।